যশোর জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর মুফতি মাগফুর রহমান (মাদ্রাসার শিক্ষা সচিব) বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ১৭ ডিসেম্বর মাদ্রাসায় বার্ষিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল যেখানে ছাত্ররা ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে অভিনয় করে। ভিডিওতে অস্ত্র দেখা গেলেও, তিনি নিশ্চিত করেছেন যে সেগুলো কাঠ ও শোলা দিয়ে তৈরি ছিল। মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মুফতি লুৎফুর রহমান ফারুকীও এই আয়োজনকে শিক্ষার্থীদের প্রতিভা বিকাশের উদ্যোগ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন এবং কোনো খারাপ উদ্দেশ্য অস্বীকার করেছেন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য অনুযায়ী, ভাইরাল ভিডিওতে থাকা বক্তব্যটি সাউন্ডবক্সে চলছিল এবং স্টেজে থাকা ব্যক্তিরা কেবল অভিনয় করছিল। যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এবং জানিয়েছেন এটি একটি প্রতিযোগিতার অংশ ছিল।
মুফতি মাগফুর রহমান
মূল তথ্যাবলী:
- যশোর জামিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় বার্ষিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
- প্রতিযোগিতায় ছাত্ররা ফিলিস্তিনের মুক্তিকামীদের পক্ষে অভিনয় করে।
- ভাইরাল ভিডিওতে দেখা অস্ত্রগুলো কাঠ ও শোলা দিয়ে তৈরি ছিল।
- মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ কোনো খারাপ উদ্দেশ্য অস্বীকার করেছে।
- পুলিশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।