বাংলাদেশের মুদ্রণ মালিক সমিতি: একটি সমীক্ষা
বাংলাদেশে অসংখ্য মুদ্রণ মালিক সমিতি বিদ্যমান। এগুলোর মধ্যে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কয়েকটি প্রধান সংগঠন রয়েছে, যারা সমগ্র দেশের মুদ্রণ শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে। আবার, বিভিন্ন জেলা ও শহরে স্থানীয় মুদ্রণ মালিক সমিতিও রয়েছে, যারা তাদের স্থানীয় এলাকার মুদ্রণ ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব করে। এই লেখাটিতে আমরা এই সমিতিগুলোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, ঘটনা ও পরিসংখ্যান উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
প্রেক্ষাপট:
বাংলাদেশের মুদ্রণ শিল্প দীর্ঘ ইতিহাস ধারণ করে। প্রাচীন কাল থেকেই এখানে মুদ্রণ কাজ হয়ে আসছে। অতীতে এটি ছিল একটি ছোটো শিল্প, কিন্তু বর্তমানে এটি একটি বৃহৎ শিল্পে পরিণত হয়েছে। এই শিল্পের বিকাশে মুদ্রণ মালিক সমিতিগুলোর অবদান অপরিসীম। এই সমিতিগুলো মুদ্রণ শিল্পের সাধারণ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করে। এরা শিল্পের নিয়ন্ত্রণ, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, তার উন্নয়ন এবং মুদ্রণ শিল্পের অগ্রগতির জন্য কাজ করে থাকে।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ, ব্যক্তি, ঘটনা, স্থান:
লেখাটিতে উল্লেখিত তথ্য অনুযায়ী, মুদ্রণ মালিক সমিতির সাথে সম্পর্কিত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তারিখ, ব্যক্তি, ঘটনা এবং স্থান হল:
- তারিখ: ৩১ ডিসেম্বর (পাঠ্যপুস্তক সরবরাহের সময়সীমা), ২২ ডিসেম্বর (এনসিটিবি চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন), ১০ জানুয়ারি (মাধ্যমিকের অন্যান্য বই সরবরাহের সময়সীমা), ২০ জানুয়ারি (মাধ্যমিকের বাকি বই সরবরাহের সময়সীমা)।
- ব্যক্তি: অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান (এনসিটিবি চেয়ারম্যান), তোফায়েল খান (মুদ্রণ মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি), অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম (এনসিটিবি চেয়ারম্যান)।
- স্থান: খুলনা (খুলনা মুদ্রণ শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়)।
- ঘটনা: পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের বিলম্ব, মুদ্রণ মালিক সমিতির সাথে এনসিটিবির আলোচনা, খুলনা মুদ্রণ শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সভা।
পরিসংখ্যান:
লেখাটিতে উল্লেখিত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিসংখ্যান হল:
- ৩১ কোটি নতুন বই সরবরাহের লক্ষ্য সরকারের।
- ৪ লাখ বই পাণ্ডুলিপির ভুলের কারণে বাতিল করা হয়েছে।
- ১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সরকারের ক্ষতি হয়েছে।
উপসংহার:
বাংলাদেশের মুদ্রণ মালিক সমিতিগুলো দেশের মুদ্রণ শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই সমিতিগুলো মুদ্রণ শিল্পের সাধারণ সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করে থাকে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখে।