মিলন মুখার্জি: একজন আইনজীবীর ভূমিকা পি কে হালদার মামলায়
পি কে হালদার নামে পরিচিত প্রশান্ত কুমার হালদারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বিপুল অর্থ পাচারের মামলায় কলকাতার আদালতে জামিনের আবেদন নিয়ে আইনজীবী মিলন মুখার্জি ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছেন। তিনি পি কে হালদারের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন এবং তাঁর জামিনের জন্য যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
মিলন মুখার্জির যুক্তি ছিল যে, বাংলাদেশের আদালতের দেওয়া সাজার নথি ভারতের আদালতে জমা করা যায়নি। তিনি বলেছেন যে, সাধারণভাবে পাওয়া গেছে এমন তথ্য আদালত-গ্রাহ্য হতে পারে না এবং বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে নথি সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। এছাড়াও, তিনি ভারতের নতুন নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (BNSS) এর ধারা ৪৭৯ উল্লেখ করে যুক্তি দিয়েছেন যে, পি কে হালদার ভারতে প্রথমবার অপরাধে অভিযুক্ত হয়েছেন এবং সাজার এক-তৃতীয়াংশ সময় তিনি কারাগারে কাটিয়ে দিয়েছেন। এই যুক্তিগুলি দিয়ে তিনি পি কে হালদারের জামিনের পক্ষে সওয়াল করেন।
এছাড়াও, মিলন মুখার্জি বাংলাদেশ ও ভারতের দুর্নীতি দমন আইনের পার্থক্য তুলে ধরেছিলেন। তার যুক্তি ছিল যে দুই দেশের আইন সমান নয়।
মিলন মুখার্জির সঠিক পরিচয়, বয়স, জাতি, ধর্ম এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য এই প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই। তবে তাঁর আইনজীবী হিসেবে কাজের মাধ্যমে পি কে হালদার মামলায় তাঁর ভূমিকা ব্যাপক আলোচনার বিষয় হয়েছে।
মিলন মুখার্জি কলকাতার আদালতে পি কে হালদারের জামিনের জন্য যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। তিনি বাংলাদেশের আদালতের দেওয়া সাজার নথি ভারতে জমা করার অসম্ভবতার তুলে ধরেছেন এবং ভারতের নতুন নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা (BNSS) এর ধারা ৪৭৯ উল্লেখ করে জামিনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি দুই দেশের দুর্নীতি দমন আইনের পার্থক্যও তুলে ধরেছেন।