মৌলভীবাজারের বড়লেখা সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফের গুলিতে গত ২১শে ডিসেম্বর নিহত হন চা শ্রমিক গোপাল বাগদি। ঘটনাটি ঘটে সীমান্তের জিরো লাইনের ২০০ গজ ভিতরে। পরদিন সন্ধ্যায় বিজিবি, পুলিশ ও স্বজনরা তার লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে সোমবার বিকালে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং পাথারিয়া চা বাগান সার্বজনীন শ্মশানঘাটে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তার নিহতের পরিবারকে সান্ত্বনা দিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন। গোপাল বাগদি উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নের নিউ সমনবাগ চা বাগানের বাসিন্দা ছিলেন। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন বিক্ষোভ সমাবেশ করে। বিক্ষোভকারীরা বিএসএফ এর দ্বারা সীমান্তে নিরীহ মানুষ হত্যার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে এবং বিচার দাবি করেছে। বিএনপি নেতা শরীফুল হক সাজু গত আগস্টে স্কুলছাত্রী স্বর্ণা দাস হত্যার ঘটনার উল্লেখ করে বলেন, বিচার না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। জামায়াতে ইসলামীর নেতারাও এই হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং দ্রুত বিচারের দাবি জানিয়েছে।
বড়লেখা সীমান্ত
মূল তথ্যাবলী:
- বড়লেখা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে চা শ্রমিক গোপাল বাগদির মৃত্যু
- সীমান্তের জিরো লাইনের ২০০ গজ ভিতরে ঘটনা
- বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
- প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতার আশ্বাস
- গত আগস্টে স্কুলছাত্রী স্বর্ণা দাস হত্যার ঘটনার স্মরণ
গণমাধ্যমে - বড়লেখা সীমান্ত
২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
বড়লেখা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে চা শ্রমিক গোপাল বাক্তি নিহত হয়েছেন।
২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
বড়লেখা সীমান্তে গোপাল বাক্তিকে হত্যা করা হয়েছে।
২২ ডিসেম্বর ২০২৪
এখানে বিএসএফের গুলিতে গোপাল বাগদি নিহত হয়েছেন।