বাসন থানা

আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:২৮ এএম

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানা: একটি বহুমুখী চিত্র

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানা নামটি একাধিক প্রেক্ষিতে ব্যবহৃত হওয়ায় এর সঠিক পরিচয় নির্ণয় করা জরুরি। এই নিবন্ধে আমরা বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ‘বাসন থানা’ এর উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

প্রথমত, বাসন থানা হল গাজীপুর মহানগর পুলিশের একটি থানা। ২০১৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) উদ্যোগে গঠিত এ থানাটি গাজীপুর মহানগরীর একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করে। এই থানার আওতায় বিভিন্ন ওয়ার্ডের জনসংখ্যা ও ভৌগোলিক অবস্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ নয়। আমরা যত তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছি তার উপর ভিত্তি করে এই থানার কার্যক্রম ও ঘটনা সম্পর্কে বিবরণ দেওয়া হলো।

দ্বিতীয়ত, ‘বাসন থানা’ নামটি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শাখার নামেও ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, গাজীপুর মহানগরীর বিএনপির বাসন থানা শাখা বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচী পালন করে থাকে। এই শাখার নেতৃত্ব ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য তথ্যাবলী উপরে উল্লেখিত পাঠ্য অংশ থেকে জানা যায়। এতে দেখা যায়, মনিরুল ইসলাম মনির এই শাখার একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন ও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা থেকেছে। ২০২৩ সালে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি প্রতিবাদে এই শাখার পদযাত্রা ও কিছু নেতার গ্রেফতারের ঘটনা ও উল্লেখযোগ্য।

তৃতীয়ত, ‘বাসন থানা’ নামটি সাংস্কৃতিক বা সামাজিক সংগঠনের নামেও ব্যবহৃত হতে পারে, যদিও এই বিষয়ে কোনো প্রমাণ উপলব্ধ নয়।

সুতরাং, ‘বাসন থানা’ শব্দটির সঠিক অর্থ বুঝতে হলে প্রেক্ষাপট দেখা জরুরি। আমরা এই লেখায় প্রধানত গাজীপুর মহানগর পুলিশের বাসন থানা এবং বিএনপির বাসন থানা শাখা সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য তথ্যাবলী তুলে ধরেছি। আগামীতে আরও তথ্যাবলী প্রাপ্ত হলে এই নিবন্ধ আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • গাজীপুর মহানগর পুলিশের একটি থানা হিসেবে বাসন থানার অস্তিত্ব
  • বাসন থানা বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড
  • বিভিন্ন নেতার গ্রেফতার ও জামিনের ঘটনা
  • নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে পদযাত্রার আয়োজন
  • আওয়ামী লীগের বাসন থানা শাখার কমিটি গঠন এবং এর পরবর্তী ভাঙচুরের ঘটনা
  • বাসন থানা শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুস সোবহানের গ্রেফতার

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।