বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (Ansar & VDP): দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার অন্যতম প্রধান অঙ্গ। ১৯৪৮ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি ‘পূর্ব পাকিস্তান আনসার’ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়ে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী হিসেবে পুনর্গঠিত হয়। এটি একটি আধা-সামরিক বাহিনী যার ৬০ লক্ষেরও অধিক সদস্য রয়েছে, যা বিশ্বের বৃহত্তম আধা-সামরিক বাহিনী।

ঐতিহাসিক ভূমিকা: মুক্তিযুদ্ধ ছাড়াও ভাষা আন্দোলন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায়, নির্বাচনী নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবাদ দমনে, রেল-সড়ক নিরাপত্তা, বিমান ও স্থল বন্দরের নিরাপত্তা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। ১৯৯৮ সালে জাতীয় পতাকা এবং ২০০৪ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেছে।

সংগঠন: বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত। তিনটি প্রধান শাখা রয়েছে: সাধারণ আনসার, ব্যাটালিয়ন আনসার এবং গ্রাম প্রতিরক্ষা দল (ভিডিপি)। ব্যাটালিয়ন আনসার পার্বত্য চট্টগ্রাম ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাসবাদ দমনে কাজ করে।

কার্যক্রম: অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, দুর্যোগ মোকাবেলা, সরকারি কর্মসূচীতে সহায়তা, জনকল্যাণমূলক কাজ (শিক্ষা, বৃক্ষরোপণ, নারী ক্ষমতায়ন), ক্রীড়া ইত্যাদি।

স্থাপনা: সদর দপ্তর ঢাকার খিলগাঁওয়ে এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গাজীপুরের শফিপুরে অবস্থিত।

নেতৃত্ব: মহাপরিচালক (Director General) বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনীর প্রধান।

এই তথ্য সম্পূর্ণ নয়; আরও তথ্য পাওয়া গেলে এ নিবন্ধটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত
  • ৬০ লক্ষের অধিক সদস্য
  • অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা
  • মুক্তিযুদ্ধে অবদান
  • জাতীয় পতাকা ও স্বাধীনতা পদক প্রাপ্ত
  • স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী

২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে।