বসুন্ধরা পেপার মিলস

আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম

বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৩১তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪) বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টারস এবং ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত এ সভায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের কর্মকাণ্ড ও আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সভায় জানানো হয়, গত অর্থবছরে সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) খাতে প্রায় ২ কোটি ১০ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ২১.৩৮% বেশি। তবে, মোট আয় ২.৪৫% এবং নিট আয় ৫৭.৯১% হ্রাস পেয়েছে, যা দাঁড়িয়েছে ১৯.১৫ কোটি টাকায়। এই হ্রাসের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে কাচামালের আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যয় বৃদ্ধি, শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক বাজারে পাল্পের মূল্য বৃদ্ধি। তবুও, কোম্পানি ৬২৮৫.৩৩ মেট্রিক টন পণ্য রপ্তানি করেছে। এজিএমে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিধি মেনে প্রতিষ্ঠানের নাম বসুন্ধরা পেপার মিলস পিএলসি হিসেবে অনুমোদন করা হয় এবং কোন লভ্যাংশ প্রদান না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় এ আর রশীদি সভাপতির ভূমিকায় ছিলেন এবং ইমরুল হাসান, নাজমুল আলম ভূইয়া, মোস্তফা আজাদ মহিউদ্দিন, মুস্তাফিজুর রহমান (প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা), মির্জা মুজাহিদুল ইসলাম (প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা), কামরুল হাসান (প্রধান অর্থ কর্মকর্তা) সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বসুন্ধরা পেপার মিলস দেশের কাগজ শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং বর্তমানে প্রায় ৩০% মার্কেট শেয়ার ধরে রেখেছে বলে জানানো হয়। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব সত্ত্বেও, কোম্পানিটি রাষ্ট্র উন্নয়নের জন্য ১৭১ কোটি টাকা কর পরিশোধ করেছে এবং পরিবেশ রক্ষায় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৩১তম এজিএম অনুষ্ঠিত
  • সিএসআর খাতে ২১.৩৮% বেশি বিনিয়োগ
  • নিট আয় হ্রাস পেয়েছে ৫৭.৯১%
  • কোন লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়নি
  • ৬২৮৫.৩৩ মেট্রিক টন পণ্য রপ্তানি

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বসুন্ধরা পেপার মিলস

24/12/2024

বসুন্ধরা পেপার মিলস ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সিএসআর খাতে ২১.৩৮% বেশি বিনিয়োগ করেছে, তবে আয় হ্রাস পেয়েছে এবং কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়নি।