বাংলাদেশের অর্থনৈতিক শুমারি ২০২৪: এক নজরে
১০ বছর পর আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি। ৯ ডিসেম্বর, সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়। প্রেস ব্রিফিংয়ে অর্থনৈতিক শুমারি প্রকল্পের ডেপুটি প্রকল্প পরিচালক মিজানুর রহমান শুমারির বিস্তারিত তুলে ধরেন।
শুমারির উল্লেখযোগ্য দিক:
- তথ্য সংগ্রহের সময়কাল: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ থেকে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত।
- প্রশ্নের সংখ্যা: ৭০ টি।
- তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: ট্যাবলেটের মাধ্যমে ক্যাপি পদ্ধতি (এটি প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হবে)।
- চিহ্নিত ইউনিট: ১ কোটি ২২ লাখ।
- তথ্য সংগ্রহকারীর সংখ্যা: ৯৫ হাজার।
- বিশেষ তথ্য: এবার প্রথমবারের মতো দেশে নিয়োজিত বিদেশি কর্মীদের সংখ্যা, কর্মক্ষেত্র, পদ, লিঙ্গভিত্তিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
- তথ্য নিরাপত্তা: জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সিস্টেম (জিআইএস), জিও কোড, মোবাইল ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট (এমডিএম) সফটওয়্যার এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (বিডিসিসিএল) এর ডেটা সেন্টার ব্যবহার করে তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ:
- মিজানুর রহমান (ডেপুটি প্রকল্প পরিচালক, অর্থনৈতিক শুমারি প্রকল্প)
- মাহবুব হোসেন (সচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ)
- মি. মো. মিজানুর রহমান (মহাপরিচালক, বিবিএস)
- ড. দিপঙ্কর রায় (যুগ্ম সচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ)
- এস এম শাকিল আখতার (প্রকল্প পরিচালক, অর্থনৈতিক শুমারি প্রকল্প)
- মো. হামিদুল হক (অতিরিক্ত সচিব, উন্নয়ন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ)
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য:
এই অর্থনৈতিক শুমারি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো ও প্রবণতা সম্পর্কে সঠিক ও আপডেটেড তথ্য সরবরাহ করবে, যা দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিবিএস কর্মকর্তারা তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতি উন্নত করার জন্য প্রচার-প্রচারণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের প্রেস ব্রিফিং
সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ১৮ জুলাই বিকালে জাতীয় সংসদের ট্যানেলে এক প্রেস ব্রিফিং করবেন।