ডা. জামাল উদ্দিন খলিফার বাড়ি, আলেখারকান্দা গ্রাম, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, ভাঙ্গা, ফরিদপুর

আপডেট: ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৪৫ এএম
নামান্তরে:
ডা জামাল উদ্দিন খলিফার বাড়ি আলেখারকান্দা গ্রাম নাসিরাবাদ ইউনিয়ন ভাঙ্গা ফরিদপুর
ডা. জামাল উদ্দিন খলিফার বাড়ি, আলেখারকান্দা গ্রাম, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন, ভাঙ্গা, ফরিদপুর

বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জামাল উদ্দিন খলিফা: এক অসামান্য জীবনের স্মৃতিচারণ

গত ২৪ জুন, ২০২৩ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৭১ বছর বয়সে না ফেরার দেশে চলে যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জামাল উদ্দিন খলিফা। তিনি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার আলেখারকান্দা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। ডা. খলিফার জন্ম ১৯৫৩ সালের ১২ আগস্ট এই গ্রামেই।

ডা. খলিফা ছিলেন একজন সম্মানিত চিকিৎসক, শিক্ষাবিদ এবং সক্রিয় রাজনীতিক। তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং কলেজের ছাত্র সংসদের প্রথম সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।

দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক (হাসপাতাল) এবং পরিচালক (মানব সম্পদ) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)-এর সাবেক সহ-সভাপতিও ছিলেন। তার মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠন, বিশেষ করে বিএমএ এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) গভীর শোক প্রকাশ করেছে।

ডা. জামাল উদ্দিন খলিফা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেও স্মরণীয়। তিনি তার জীবনে দেশের মানুষের সেবায় নিবেদিত ছিলেন। তিনি স্ত্রী, তিন কন্যা সন্তান, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ডা. খলিফার আকস্মিক মৃত্যুতে তার গ্রাম আলেখারকান্দা এবং সমগ্র ফরিদপুর জেলায় গভীর শোকের ছায়া নেমেছে।

আলেখারকান্দা গ্রামের অবস্থান এবং জনসংখ্যার বিস্তারিত তথ্য, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং ঐতিহাসিক ঘটনা সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য প্রাপ্তি এখনও অসম্পূর্ণ। আমরা যখন আরও তথ্য সংগ্রহ করবো, তখন এই লেখাটি আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জামাল উদ্দিন খলিফার মৃত্যু
  • ২৪ জুন ২০২৩-এ মৃত্যু
  • স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী
  • বিএমএ ও স্বাচিপের সাবেক কর্মকর্তা
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা
  • আলেখারকান্দা গ্রাম, ভাঙ্গা, ফরিদপুরে জন্ম

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।