জিমি খান: হকি নিষেধাজ্ঞা ও বিতর্ক
এই প্রতিবেদনে ‘জিমি খান’ নামটি দিয়ে একাধিক ব্যক্তি উল্লেখিত হতে পারে। প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, নিশ্চিতভাবে জিমি খান কে বা কারা তা নির্ধারণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই, জিমি খান-এর পরিচয় ও ঘটনার বিস্তারিত জানার জন্য অতিরিক্ত তথ্যের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা আপনাকে তথ্য পেলে আপডেট করব।
প্রদত্ত লেখা থেকে জানা যায় যে, একজন ‘জিমি’ নামের ব্যক্তি ঘরোয়া হকি প্রিমিয়ার লিগে তিনটি কার্ড পেয়ে অঘোষিত ফাইনালে খেলতে পারেননি এবং এরপর তাঁকে হকি ফেডারেশন ১২ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছে। তিনি এই নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে ষড়যন্ত্র বলে অভিহিত করেছেন। তবে, তাঁর সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য প্রাপ্তিযোগ্য নয়।
অন্যান্য ব্যক্তিদের নিষেধাজ্ঞা:
লেখাটিতে আরও বেশ কিছু খেলোয়াড় এবং কর্মকর্তার নিষেধাজ্ঞার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন:
- রাসেল মাহমুদ: ১২ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের সিয়াম: ৩ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের সাদ: ৭ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের নয়ন: ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- মালয়েশিয়ান জুলপিদাম: ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের সহকারী কোচ রাসেল খান: ৫ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- কোচ গোপীনাথান কৃষ্ণমূর্তি: আজীবন নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের ম্যানেজার আরিফুল হক: ৪ বছর নিষিদ্ধ
- আবাহনীর পুষ্কর খীসা মিমো: ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- আবাহনীর আফনান ইউসুফ: ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- আবাহনীর নাঈম: ৩ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- অ্যাজাক্সের এহতেশাম: ১০ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- দিলকুশার তাবিব ই নূর: ৫ বছর নিষিদ্ধ
- পুলিশের মাকসুদুল আলম হাবুল: ৩ ম্যাচ নিষিদ্ধ
- সাবেক খেলোয়াড় সাজেদ এ আদেল, তারেক এ আদেল ও জহিরুল ইসলাম মিতুল: আজীবন নিষিদ্ধ
- মোহামেডানের পরিচালক জামাল রানা: আজীবন নিষিদ্ধ
আবাহনী ও মেরিনার্স যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন:
প্রিমিয়ার লিগে সমান পয়েন্ট পেয়ে আবাহনী ও মেরিনার্সকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছে।