শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং চট্টগ্রামের প্রধান বিমানবন্দর। এটি পূর্বে এম এ হান্নান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল। ২০০৫ সালের ২ এপ্রিল ১৮ শতাব্দীর দরবেশ শাহ আমানতের নামে এর নামকরণ করা হয়। বিমানবন্দরটি চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গায় কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত। এটি বার্ষিক ১.৫ মিলিয়ন যাত্রী এবং ৬ হাজার টন কার্গো পরিচালনার ক্ষমতা রাখে। ১৯৪০ এর দশকে ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি চট্টগ্রাম এয়ারফিল্ড নামে পরিচিত ছিল এবং ইউনাইটেড স্টেটস আর্মি এয়ার ফোর্স ব্যবহার করত। ১৯৯৮ সালে ব্যাপক সংস্কার ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে আধুনিকীকরণ করা হয়, যাতে বোয়িং 747-400 ও এয়ারবাস A340 এর মত বৃহৎ বিমান অবতরণ করতে পারে। ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা (আইকাও) এর স্বীকৃতি লাভ করে। বর্তমানে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ এয়ারলাইন্স এখান থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করে। এমিরেটস স্কাইকার্গো ২০১৩ সালে কার্গো পরিষেবা চালু করে। বিমানবন্দরটির ২,২০,০০০ বর্গফুট যাত্রী টার্মিনাল এবং ২৯,০৬৩ বর্গফুট কার্গো টার্মিনাল রয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থার সাথে বিমানবন্দরটি সুন্দরভাবে সংযুক্ত।
চট্টগ্রাম বিমানবন্দর
মূল তথ্যাবলী:
- বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর
- চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত
- ২০০৫ সালে শাহ আমানতের নামে নামকরণ
- বার্ষিক ১.৫ মিলিয়ন যাত্রী ও ৬ হাজার টন কার্গো পরিচালনা
- আইকাও এর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত
গণমাধ্যমে - চট্টগ্রাম বিমানবন্দর
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘটনাটি ঘটে।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০টি সোনার বারসহ এক নারী যাত্রীকে আটক করা হয়েছে।