গোপীনাথপুর ইউনিয়ন

আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:১০ এএম

বাংলাদেশে ‘গোপীনাথপুর ইউনিয়ন’ নামে একাধিক ইউনিয়ন বিদ্যমান। এই লেখাটিতে আমরা ঐ ইউনিয়নগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। তবে, প্রাপ্ত তথ্যের অভাবের কারণে, প্রতিটি গোপীনাথপুর ইউনিয়নের সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য দিতে পারছি না। আমরা যত তথ্য পেয়েছি তা নিম্নে দেওয়া হলো:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় অবস্থিত ৬নং গোপীনাথপুর ইউনিয়ন। এর আয়তন ৭,৬০৯ একর (৩০.৭৯ বর্গ কিলোমিটার) এবং ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা ছিল ৩৫,৬৬৭ জন। পুরুষ ১৭,১৮৮ জন এবং মহিলা ১৮,৪৭৯ জন। মোট পরিবার ৬,৬৯০ টি। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,১৫৮ জন। সাক্ষরতার হার ৫১.৭%। গোপীনাথপুর ইউনিয়ন কসবা পৌরসভা এবং বিনাউটি ইউনিয়নের পশ্চিমে, আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের উত্তরে, এবং পূর্বে ও দক্ষিণে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশের সাথে সীমান্তবর্তী। গোপীনাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য, সচিব, এবং হিসাবরক্ষকের তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তবে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ এবং ঐতিহাসিক ঘটনা সম্পর্কে তথ্যের অভাব রয়েছে। এই ইউনিয়নের প্রধান হাট-বাজার গুলির তালিকা দেওয়া হয়েছে, তবে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেই।

জয়পুরহাট জেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন:

জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর উপজেলায় অবস্থিত গোপীনাথপুর ইউনিয়ন। এটি গোপীনাথ ঠাকুরের মন্দির এবং বার্ষিক বড়মেলার জন্য বিখ্যাত। ১৫২০ থেকে ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে বাংলার সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ এই মন্দিরের সম্পত্তি দেবোত্তর হিসেবে প্রদান করেন বলে জনশ্রুতি আছে। ১৩০৪ বঙ্গাব্দে ভূমিকম্পে মন্দিরটি ভেঙে পড়লে ১৯২৮ থেকে ১৯৩৬ সালে পুনর্নির্মাণ করা হয়। মন্দিরের উচ্চতা ৫০ ফুট। এখানে প্রতিবছর দোলপূর্ণিমায় ৩০ দিনব্যাপী মেলা বসে। শিক্ষার হার ৯০%। বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান। তবে, এই ইউনিয়নের আয়তন, জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।

আমরা অধিক তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি এবং ভবিষ্যতে এই লেখাটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন কসবা উপজেলায় অবস্থিত।
  • জয়পুরহাটের গোপীনাথপুর ইউনিয়ন গোপীনাথ ঠাকুরের মন্দির ও বড়মেলার জন্য বিখ্যাত।
  • উভয় গোপীনাথপুর ইউনিয়নের সম্পূর্ণ তথ্য উপলব্ধ নয়।
  • আমরা অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করছি।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।