বাংলাদেশে খাদ্য সংগ্রহ একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কৃষকদের ন্যায্য মূল্য প্রদান ও বাজার স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সরকার প্রতি বছরই ধান, চাল ও গম সংগ্রহ করে। এই প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য অধিদপ্তর, এবং বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা এই কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। উৎপাদন মৌসুমে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত খাদ্যশস্য স্থানীয় গুদামে বিক্রি করে। গুদাম কর্মকর্তারা ওজন ও মান নিশ্চিত করে ওজন, মান ও মজুদ সার্টিফিকেট (WQSC) ইস্যু করেন। কৃষকরা WQSC জমা দিয়ে সরকার নির্ধারিত মূল্য পেয়ে থাকে। চালের ক্ষেত্রে, মিলারদের সাথে চুক্তি করে নির্দিষ্ট পরিমাণ চাল সংগ্রহ করা হয়।
২০১৯, ২০২০, ২০২১ সালে বোরো মৌসুমে ধান ও চাল সংগ্রহের বিস্তারিত পরিসংখ্যান সরকারি রেকর্ডে পাওয়া যায়। উল্লেখযোগ্য তারিখ, স্মারক নম্বর এবং মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পরিপত্র এই সংগ্রহের প্রক্রিয়া ও নীতিমালা নির্দেশ করে। কৃষকদের ন্যায্য মূল্য প্রদান এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য এই সংগ্রহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এই প্রক্রিয়া সম্পর্কে সরকারি পরিপত্র, স্মারক, এবং প্রতিবেদন সমূহ পর্যালোচনা করলে খাদ্য সংগ্রহ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে।