বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলিতে আধিপত্যবাদ একটি জটিল ও বহুমাত্রিক সমস্যা। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনের মধ্যে ক্ষমতা দখলের লড়াই, চাঁদাবাজি, সহিংসতা, এবং অন্যান্য অসামাজিক কার্যকলাপ এই আধিপত্যবাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য। ৩১শে ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলনে, জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন যে, বিগত সরকারের আমলে ক্যাম্পাসগুলোকে অস্ত্রাগারে পরিণত করে, চরদখলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে দখল করে, এবং চাঁদাবাজি ও আধিপত্যবাদ বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে এই ব্যবস্থার কবর বলে উল্লেখ করেন। এই সম্মেলনে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও ছাত্র নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এই আলোচনায় জড়িত ছিল জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, আওয়ামী লীগ, এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠন। জুলাই বিপ্লবের পর ক্যাম্পাসে পরিস্থিতির পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে বলে দৈনিক পত্রিকার খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে, ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদের সম্পূর্ণ ইতিহাস ও বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্যের প্রয়োজন। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে আপনাদের আপডেট দেবো।
ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদ
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:৪৯ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ৩১শে ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
- জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেন।
- জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ক্যাম্পাসের পরিবেশের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
- বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠন ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদে জড়িত।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদ
সম্মেলনে ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে।