কাপ্তান মিয়া

আপডেট: ১ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৩৩ পিএম

কাপ্তান মিয়া: মুরারিচাঁদ কলেজের অবিচ্ছেদ্য অংশ

সিলেটের মুরারিচাঁদ কলেজের ইতিহাসে সৈয়দ আব্দুল মজিদ, যিনি কাপ্তান মিয়া নামে বহুল পরিচিত, একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। তিনি কেবলমাত্র কলেজের উন্নয়নে অবদান রাখেননি, বরং তার নেতৃত্ব ও উদ্যোগে কলেজটি তার বর্তমান অবস্থানে পৌঁছেছে।

১৮৯৭ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে কলেজের অনেক ক্ষতি হয়। রাজা গিরিশচন্দ্র রায়ের মৃত্যুর পর ১৯০৮ সালে কলেজটি সরকারি সহায়তায় চালু হলেও, তার অস্তিত্ব সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে। এ সময় কাপ্তান মিয়া ও অন্যান্যদের ১৮০০০ টাকার অনুদানের মাধ্যমে কলেজে স্নাতক শ্রেণি চালু হয়।

এছাড়াও, কলেজের ক্যাম্পাস পরিবর্তনের পিছনেও কাপ্তান মিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। তিনি শহর থেকে তিন মাইল দূরে থ্যাকারে টিলায় (বর্তমান টিলাগড়) ১২০ একর জমি অধিগ্রহণ করে বর্তমান মুরারিচাঁদ কলেজ প্রাঙ্গণের ভিত্তি স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। উল্লেখ্য, তিনি কলেজটির নাম পরিবর্তন করেননি এবং রাজা গিরিশচন্দ্র রায়ের নামেই কলেজটির নাম রেখেছিলেন। ১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সিলেট সফরের সময় অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতিও ছিলেন কাপ্তান মিয়া।

কাপ্তান মিয়ার জীবনের অন্যান্য দিক সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য নেই। আমরা আরো তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে আপডেট করে জানাব।

মূল তথ্যাবলী:

  • মুরারিচাঁদ কলেজের উন্নয়নে কাপ্তান মিয়ার অবদান
  • ১৮০০০ টাকার অনুদানে কলেজে স্নাতক শ্রেণি চালু
  • কলেজ ক্যাম্পাস স্থানান্তরের পিছনে কাপ্তান মিয়ার ভূমিকা
  • ১৯১৯ সালে রবীন্দ্রনাথের সিলেট সফরের সময় অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - কাপ্তান মিয়া

১ জানুয়ারী ২০২৫

কাপ্তান মিয়া সংঘর্ষে আহত হয়েছেন।

১ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম

কাপ্তান মিয়া জমি বিরোধের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন।