ওমর ফারুক শুভ

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯:৩৭ পিএম

ওমর ফারুক শুভ নামে পরিচিত এক ব্যক্তি সম্প্রতি ফেনীতে চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং আগস্ট ২০১৮ সালে আন্দোলনে শৃঙ্খলাবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে তাকে বহিষ্কার করা হয়। তারপরও, তিনি নিজেকে সমন্বয়ক হিসেবে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করতেন।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ রাতে ফেনী মডেল থানার সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর বাবা ছিদ্দিকুর রহমান বাদী হয়ে চাঁদাবাজি, প্রতারণা ও মানহানির অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ অনুযায়ী, ওমর ফারুক শুভ ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মাহমুদুল হাসানের কাছে তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আবদুল কাদের ও হামজা মাহবুবের নাম ব্যবহার করে চাঁদা দাবি করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের শিক্ষার্থী আজিজুর রহমানকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ব্যবহার করার অভিযোগ রয়েছে।

গ্রেপ্তারের পর, ওমর ফারুক শুভ দাবি করেছেন যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অডিওটি সম্পাদিত এবং তাঁর কণ্ঠ নয়। তিনি চাঁদাবাজির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে, পুলিশের তদন্ত চলছে এবং আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওমর ফারুক শুভ'র বয়স, জাতিগত পরিচয় ও ধর্ম সম্পর্কে তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ নেই। আমরা যত তথ্য পাবো, তত তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • ওমর ফারুক শুভ নামে এক ব্যক্তি চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার।
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বহিষ্কৃত হয়েছিলেন।
  • ফেনী আলিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষের কাছে তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ।
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা মামলা দায়ের করেন।
  • ওমর ফারুক শুভ অভিযোগ অস্বীকার করেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ওমর ফারুক শুভ

৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

ওমর ফারুক শুভ ঘটনার পর ফেসবুকে লাইভ করেছিলেন

ওমর ফারুক শুভকে প্রতারণা, চাঁদাবাজি ও মানহানির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ওমর ফারুক শুভ নামে ফেনীর এক ব্যক্তি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের নাম ব্যবহার করে ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন।