লামা বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা এ. কে. এম. আতা এলাহী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। গত ৬ জানুয়ারী, সোমবার রাতে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের কুমারী এলাকায় এক গর্ভবতী বন্য হাতির মৃত্যুর ঘটনায় তিনি প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে বৈদ্যুতিক ফাঁদের তার পাওয়া গেছে এবং সেগুলো বন বিভাগের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান। এছাড়াও, হাতির আক্রমণে এক কৃষক ফরিদুল আলমের মৃত্যুর বিষয়টিতে তিনি প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন এবং তদন্তের কথাও জানিয়েছেন। তিনি চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা সাফারি পার্কের ভেটেরিনারি সার্জনকে খবর দিয়ে ময়নাতদন্ত শুরু করার ব্যবস্থা করেছিলেন। এ. কে. এম. আতা এলাহী-এর বয়স, জাতিগত পরিচয় এবং সম্প্রদায় সম্পর্কে এই প্রতিবেদনে কোনো তথ্য নেই। আমরা আরও তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে আপনাকে অবহিত করব।
এ. কে. এম আতা এলাহী
আপডেট: ৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫৭ পিএম
নামান্তরে:
এ কে এম আতা এলাহী
এ. কে. এম আতা এলাহী
মূল তথ্যাবলী:
- লামা বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা এ. কে. এম. আতা এলাহী হাতির মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে জড়িত।
- ৬ জানুয়ারী, ২০১৯ সালে লামায় হাতির মৃত্যুর ঘটনা তিনি নিশ্চিত করেন।
- বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাতিটির মৃত্যু হওয়ার ধারণা করা হচ্ছে।
- হাতির আক্রমণে কৃষক ফরিদুল আলমের মৃত্যু হয়েছে।
- ময়নাতদন্তের পর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - এ কে এম আতা এলাহী
এ. কে. এম আতা এলাহী বন বিভাগের তরফ থেকে তদন্তের কথা জানিয়েছেন।