ইমরান খানের মুক্তি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক কর্মকর্তা রিচার্ড গ্রেনেলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একাধিক পোস্টের পর তীব্র আলোচনা শুরু হয়েছে। ২৬ নভেম্বর ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে ইসলামাবাদে বিক্ষোভের পর পাকিস্তান সরকারের সহিংস দমনপীড়নের ঘটনায় গ্রেনেল ‘ইমরান খানকে মুক্ত করুন!’ বলে টুইট করেন। প্রথমে তেমন গুরুত্ব না পেলেও, ১৫ ডিসেম্বর ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) ও সমর্থকরা গ্রেনেলের পোস্টটি জোরালোভাবে প্রচার করে। গ্রেনেলের এই পদক্ষেপকে প্রচার কৌশল বা যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলার চেষ্টা হিসেবেও দেখা হচ্ছে। জিও নিউজ-এর গ্রেনেল সম্পর্কে প্রতিবেদনে ‘সমকামী রিচার্ড গ্রেনেল’ শিরোনাম ব্যবহার করায় গ্রেনেল আবারও ইমরান খানের মুক্তির দাবি জানান এবং তার টুইট এক কোটি মানুষ দেখেছে বলে উল্লেখ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি এলিসা স্লটকিন পাকিস্তানের বিক্ষোভ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলে গ্রেনেল তার প্রত্যুত্তরেও খানপন্থী টুইট করেন। গ্রেনেল জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত, সার্বিয়া ও কসোভোর শান্তি দূত এবং ট্রাম্প প্রশাসনের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তা ছিলেন। পাকিস্তানের কিছু সমালোচক গ্রেনেলের এক্স অ্যাকাউন্টের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • রিচার্ড গ্রেনেলের ইমরান খান মুক্তির দাবিতে টুইট
  • ২৬ নভেম্বর ইসলামাবাদে বিক্ষোভ ও সরকারের দমন
  • ১৫ ডিসেম্বর পিটিআই’র গ্রেনেলের টুইট প্রচার
  • জিও নিউজের গ্রেনেল সম্পর্কে প্রতিবেদন
  • যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান সম্পর্কে গ্রেনেলের টুইটের প্রভাব

গণমাধ্যমে - ইমরান খানের মুক্তি