ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ পিএম

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি): বাংলাদেশের প্রকৌশলীদের জাতীয় সংগঠন

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি), বাংলাদেশের প্রকৌশল পেশাজীবীদের একটি মর্যাদাপূর্ণ জাতীয় সংগঠন। ১৮৬০ সালের সোসাইটিস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট অনুযায়ী নিবন্ধিত এই প্রতিষ্ঠানটি সকল প্রকৌশল শাখাকে অন্তর্ভুক্ত করে। ১৯৪৮ সালের ৭ই মে, ঢাকার রমনায় পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, পাকিস্তানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর, এটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ নামে পরিচিতি লাভ করে।

আইইবি-র প্রধান লক্ষ্য হলো প্রকৌশল ও বিজ্ঞানের জ্ঞান ও অনুশীলন প্রচার করা, পেশাদার শ্রেষ্ঠত্ব নিশ্চিত করা এবং প্রকৌশলীদের ক্রমাগত পেশাদার উন্নয়ন সাধন করা। এটি দেশের ও বিদেশের অন্যান্য পেশাজীবী সংগঠনের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও সহযোগিতা বজায় রাখে। বোর্ড অব অ্যাক্রিডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনিক্যাল এডুকেশন (BAETE) আইইবি-র একটি অনুমোদন সংস্থা, যা বাংলাদেশের প্রকৌশল শিক্ষার মান নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে আইইবি-র প্রায় ৪১,৫৪৫ জন সদস্য রয়েছে, যাদের মধ্যে প্রায় ৩০% ফেলো, ৬০% সদস্য এবং বাকিরা সহযোগী সদস্য।

আইইবি-র কার্যক্রম বিভিন্ন স্থায়ী ও বিশেষ কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সংগঠনের বর্ধিত কার্যক্রমের জন্য দেশে ১৮টি কেন্দ্র, ৩১টি উপকেন্দ্র এবং ১০টি বৈদেশিক অধ্যায় রয়েছে। আইইবি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি, সম্মেলন, এবং প্রকাশনা মাধ্যমে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে অবদান রাখে।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত
  • সকল প্রকৌশল শাখাকে অন্তর্ভুক্ত করে
  • প্রকৌশলীদের পেশাদার উন্নয়ন
  • বাংলাদেশের প্রকৌশল শিক্ষার মান নিয়ন্ত্রণ
  • দেশে ১৮টি কেন্দ্র ও ৩১টি উপকেন্দ্র

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে তারেক রহমান তার বক্তব্য দেন।

৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠিত হয়।