সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার সাথে জড়িত আশ্রাউল জামান ইমনের নামে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদ অনুযায়ী, তিনি তাহিরপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন, যা নিষিদ্ধ ঘোষিত। তাকে ২০১৯ সালের ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের সময় তার সাথে আরও তিনজনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ছিলেন কৃষক লীগের নেতা মাহবুবুল হক মুরাদ, ছাত্রলীগ কর্মীরা ইশতিয়াক আখঞ্জি রাহী এবং মাকসুদ হাসান। গ্রেফতারের ঘটনাটি রবিবার বা মধ্যরাতে ঘটেছে বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। তাকে তাহিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলামের ভাগ্নে ও বদিউজ্জামানের ছেলে হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আশ্রাউল জামান ইমনের বয়স, জাতিগত পরিচয় এবং সম্প্রদায় সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য পর্যাপ্ত নয়। আমরা অতিরিক্ত তথ্য পাওয়ার পর আপনাদের অবহিত করব।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, আশ্রাউল জামান ইমন সম্পর্কে নিম্নলিখিত তথ্য উল্লেখযোগ্য: তিনি ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত ছিলেন এবং ৪ আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন। এই ঘটনায় তাহিরপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি তাহিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলামের ভাগ্নে এবং মৃত বদিউজ্জামানের ছেলে। গ্রেফতারের সময়, তিনি ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে ছিলেন।