শব্দদূষণ: নগরবাসীর স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে, আইনের অপর্যাপ্ত প্রয়োগ

প্রথম প্রকাশ: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০২ এএমআপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৪:৫০ এএম
সংবাদ সংকলন ও তথ্য বিশ্লেষণ: নিউজক্যাট বিডি
প্রতিবেদনকারী গণমাধ্যম:
নয়া দিগন্ত logoনয়া দিগন্ত
প্রথম আলো logoপ্রথম আলো
সিলেটের ডাক logoসিলেটের ডাক
সংক্ষিপ্তসার:

প্রথম আলো ও নয়া দিগন্তের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের নগর এলাকায় শব্দদূষণ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। চট্টগ্রামে ৩০টি স্থানে শব্দের মাত্রা নির্ধারিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি। ঢাকার বিমানবন্দর এলাকা সহ কয়েকটি এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হলেও শব্দদূষণ অব্যাহত। হর্ন, গাড়ির ইঞ্জিনের শব্দ, নির্মাণকাজ এবং কলকারখানার শব্দ এর প্রধান কারণ। শব্দদূষণ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। বিদ্যমান আইন থাকার পরও তার প্রয়োগ অপ্রতুল। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিদ্যমান আইন ও বিধিমালার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ
  • চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন নগরে নীরব এলাকায়ও শব্দদূষণের মাত্রা অত্যধিক
  • গাড়ির হর্ন, নির্মাণকাজ ও মাইকের শব্দ দূষণের প্রধান উৎস
  • শব্দদূষণের ফলে মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে
  • শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা

টেবিল: চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকার শব্দদূষণের তথ্য

এলাকা প্রকারশব্দ মাত্রা (ডেসিবেল)
নীরব এলাকা৬০-৭৪
আবাসিক এলাকা৬৫-৮০
বাণিজ্যিক এলাকা৭৫-৯০