এস আলমের আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের হুমকি: বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, নয়া দিগন্তসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে, বিতর্কিত ব্যবসায়ী মো. সাইফুল আলম (এস আলম) সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। তার অভিযোগ, অন্তর্বর্তী সরকার তার বিনিয়োগ ধ্বংস করেছে। এস আলমের আইনজীবীরা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বিরোধ নিষ্পত্তির নোটিশ পাঠিয়েছেন। ছয় মাসের মধ্যে সমাধান না হলে তারা আন্তর্জাতিক সালিশি কার্যক্রম শুরু করার হুমকি দিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের অভিযোগ, এস আলম গোষ্ঠী বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছে। এস আলম গ্রুপ এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এদিকে, দুর্নীতির মামলায় শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকের নাম জড়িত থাকার কথাও প্রকাশ পেয়েছে।
মূল তথ্যাবলী:
- এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের ব্যবস্থার প্রতিবাদে আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের হুমকি
- সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে এস আলমের আইনি লড়াই
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ অন্যদের কাছে বিরোধ নিষ্পত্তির নোটিশ
টেবিল: এস আলম গ্রুপের ঘটনার সংক্ষিপ্ত তথ্য
ব্যক্তি | সংস্থা | স্থান | ঘটনা | অভিযোগ |
---|---|---|---|---|
এস আলম | এস আলম গ্রুপ | সিঙ্গাপুর, চট্টগ্রাম | আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের হুমকি | বিনিয়োগ ধ্বংস, অর্থ পাচার |
আহসান এইচ মনসুর | বাংলাদেশ ব্যাংক | বাংলাদেশ | সাক্ষাৎকার | এস আলম গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ |
শেখ হাসিনা | বাংলাদেশ | শাসনামল | অর্থ পাচার | |
টিউলিপ সিদ্দিক | যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টি | যুক্তরাজ্য | দুর্নীতির মামলা | অর্থ আত্মসাত |
ড. মুহাম্মদ ইউনূস | অন্তর্বর্তী সরকার | বাংলাদেশ | বিরোধ নিষ্পত্তির নোটিশ |
বাংলা ট্রিবিউন
আন্তর্জাতিক
১২ ঘন্টা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলমের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলম বিনিয়োগ ধ্বংসের অভিযোগে এনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। ব্র...
দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
জাতীয়
১৪ ঘন্টা
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস
এস আলম পরিবার ২০১১ সালে সিঙ্গাপুরের পার্মানেন্ট রেসিডেন্স (স্থায়ী বসবাস) এবং ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দেশটির নাগরিকত্ব পেয়েছেন। এ পরিবারের সদস্যরা ২০২০ সালে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেছেন।