২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসের ২৪ তারিখে উপদেষ্টা পরিষদের ১৭তম বৈঠকে ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’ এর খসড়া অনুমোদন করা হয়। এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে পূর্ববর্তী বিতর্কিত ‘সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট’ বাতিল করে নতুন একটি আইন প্রবর্তনের চেষ্টা করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, আগের আইনে থাকা সব বিতর্কিত ধারা বাদ দিয়ে ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’ তৈরি করা হয়েছে। তিনি উল্লেখ করেছেন, এই অধ্যাদেশের মূল লক্ষ্য হলো সাইবার স্পেসকে সবার জন্য নিরাপদ করা। সাইবার অপরাধ, প্রতারণা, বুলিং, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের উপর সাইবার হয়রানি রোধে এই অধ্যাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান যে, নতুন অধ্যাদেশ গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে কোনোভাবেই সংকুচিত করবে না। এই অধ্যাদেশ অনুমোদনের সংবাদ সম্মেলনটি রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়।
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
নামান্তরে:
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪
মূল তথ্যাবলী:
- সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ অনুমোদিত
- পূর্ববর্তী বিতর্কিত আইন বাতিল
- সাইবার স্পেস নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ
- গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ অনুমোদন করা হয়েছে।
১১ জানুয়ারী ২০২৫
নতুন সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
জাতীয় নাগরিক কমিটি প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ সম্পর্কে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে।