বসুন্ধরা সিটি: ঢাকার আধুনিকতার প্রতীক
বসুন্ধরা সিটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি বিখ্যাত ও বৃহৎ শপিং কমপ্লেক্স। ২০০৪ সালের ৬ই আগস্ট উদ্বোধন করা এই কমপ্লেক্সটি দেশের শপিং ও বিনোদন ক্ষেত্রে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। ২১ তলা বিশিষ্ট এই ভবনের নকশা করেছেন মোস্তফা খালিদ পলাশ এবং মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ। ১৯৯৮ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ২০০৪ সালে সম্পন্ন হয়। বসুন্ধরা গ্রুপ কর্তৃক পরিচালিত এই শপিং কমপ্লেক্সটিতে প্রায় ২৩২৫টি দোকান রয়েছে। এখানে বিভিন্ন ধরণের পণ্য, ফুড কোর্ট, স্টার সিনেপ্লেক্স (মাল্টিপ্লেক্স সিনেমা হল), ফিটনেস সেন্টার, থিম পার্ক, শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র, প্রার্থনাকক্ষ, রেস্তোরাঁ, টয়লেট এবং প্রশস্ত কার পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।
বন্ধের দিন: বসুন্ধরা সিটি সাধারণত প্রতি মঙ্গলবার পূর্ণদিবস এবং বুধবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে। তবে, ঈদ, পূজা, কুরবানী এবং অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবের সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে।
স্থান: বসুন্ধরা সিটি ঢাকার পান্থপথে কাওরান বাজারের নিকটে অবস্থিত।
দুর্ঘটনা: ২০১৩ সালের ১৩ই মার্চ বসুন্ধরা সিটিতে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল, যেখানে ১৩ থেকে ১৮ তলা পুড়ে যায় এবং ৭ জন নিহত এবং প্রায় ৫০ জন আহত হয়।
যোগাযোগ:
ফোন :+880-2-9141541-50
ইমেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: www.bashundharacity.com
আশা করি, উপরোক্ত তথ্য বসুন্ধরা সিটি সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করবে। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে বসুন্ধরা সিটির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য উপস্থাপন করা হল:
- বসুন্ধরা সিটি হলো ২১ তলা বিশিষ্ট একটি কমপ্লেক্স, যার মধ্যে ১৯১২০০ বর্গফুট এলাকা জুড়ে রয়েছে ৮ তলা বিশিষ্ট বিপণি বিতান, মেগা স্টোর, থিম পার্ক, সিনেমা হল এবং ফুড কোর্ট।
- ১৯ তলা টাওয়ার অংশে ৭ তলা ব্র্যান্ড শপ এবং ১১ তলায় আধুনিক গেমিং জোন ও থিম পার্ক রয়েছে।
- বসুন্ধরা সিটিতে মোবাইল ফোন কেনাকাটার জন্য একটি বিশেষ জায়গা রয়েছে, যা "মোবাইল মার্কেট" নামে পরিচিত।
- বসুন্ধরা সিটি সাধারণত মঙ্গলবার পূর্ণদিবস এবং বুধবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে।
- বসুন্ধরা সিটি সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত খোলা থাকে (বন্ধের দিন ব্যতীত)।
- ২০০৯ সালের ১৩ই মার্চ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের কারণে ১৩ থেকে ১৮ তলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
- বসুন্ধরা সিটি ঢাকার পান্থপথে কাওরান বাজারের কাছে অবস্থিত।