রেদোয়ান আহমেদ: একজন বহুমুখী ব্যক্তিত্ব
রেদোয়ান আহমেদ বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী এবং সমাজসেবী। তার রাজনৈতিক জীবন বিভিন্ন দলের সাথে যুক্ত ছিল। তিনি কুমিল্লা-৬ আসন থেকে একাধিকবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার রাজনৈতিক কর্মজীবনে বিএনপি এবং লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (এলডিপি) উল্লেখযোগ্য। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৬ সালে বিএনপি ছেড়ে তিনি এলডিপিতে যোগদান করেন এবং বর্তমানে এলডিপির মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ব্যবসায়িক জীবনে তিনি বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বগ্মা) সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। শিশু শ্রম নির্মূলে ইউনিসেফ ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর এবং তার বাস্তবায়ন উল্লেখযোগ্য। সমাজসেবামূলক কাজের অংশ হিসেবে তিনি চান্দিনা রেদোয়ান আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন।
তবে, তার জীবনের একটি কলঙ্কজনক দিক হলো মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তহবিল থেকে ৫০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ। এই অভিযোগে ২০১৪ সালে তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এই রায়ের পর তিনি পলাতক ছিলেন।
রেদোয়ান আহমেদ: সংক্ষিপ্ত জীবনী ও রাজনৈতিক কর্মজীবন
এই নিবন্ধে রেদোয়ান আহমেদের জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। কুমিল্লা-৬ আসন থেকে একাধিকবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বিএনপি ও এলডিপি-তে তার সম্পৃক্ততা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন, ব্যবসায়ী এবং সমাজসেবী হিসেবে তার অবদান এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তহবিল আত্মসাতের অভিযোগে কারাদণ্ডের বিষয়গুলি উল্লেখযোগ্য। তার ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক তথ্য, এবং তথ্যসূত্রসহ বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।