রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা: ঢাকার রমনা থানার মিন্টো রোডে অবস্থিত এই ভবনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এটি প্রথমে বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য সরকারি অতিথি ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হলেও পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন হিসেবেও কাজ করেছে। ২০০১ সালে বিচারপতি লতিফুর রহমান এবং ২০০৭ সালে ফখরুদ্দীন আহমদ এখানে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অবস্থান করেছিলেন। ২০০৯ সালে গণভবন সংস্কারের সময় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরাপত্তাগত কারণে কিছুদিন যমুনায় অবস্থান করেছিলেন। ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও এখানে বসবাস করেছিলেন। যমুনা অতিথি ভবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সার্ক সম্মেলনও অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০২৩ সালে রাষ্ট্রীয় সফরে ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক এখানে অবস্থান করেছিলেন। এই ভবনের স্থাপত্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব এটিকে বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা করে তুলেছে।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা
মূল তথ্যাবলী:
- রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা ঢাকার রমনায় অবস্থিত।
- প্রথমে বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য ব্যবহৃত হতো।
- প্রধান উপদেষ্টা ও প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন হিসেবেও কাজ করেছে।
- বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা ও সম্মেলনের আয়োজন হয়েছে এখানে।
গণমাধ্যমে - রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা
24/12/2024
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেন।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
এখানে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লাহ সেক এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের মধ্যে সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়।
23/12/2024
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লাহ সেক ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে বিদায়ী সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাদের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।