বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি একটি গুরুত্বপূর্ণ জনকল্যাণমূলক সংগঠন যা দেশের যাত্রীদের নিরাপত্তা ও কল্যাণের জন্য কাজ করে। উপলব্ধ তথ্য অনুসারে, তারা নিয়মিতভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক, রেল ও নৌপথ দুর্ঘটনার পর্যবেক্ষণ করে এবং সংশ্লিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করে। তাদের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, তারা দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান, কারণ, এবং দুর্ঘটনা রোধে সুপারিশ তুলে ধরে। ২০২৪ সালে তাদের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সড়ক, রেল ও নৌপথে মোট ৯ হাজার ২৩৭ জনের মৃত্যুর তথ্য। মোটরসাইকেল, নসিমন-করিমন ও ইজিবাইকের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হার উদ্বেগজনক। তারা বারবার সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন, যানবাহনের ফিটনেস পরীক্ষা, চালকদের প্রশিক্ষণ, এবং অন্যান্য বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরে দুর্ঘটনা কমানোর জন্য সরকারের কাছে আহবান জানিয়ে আসছে। ২০২৩ সালের পর্যবেক্ষণে তারা সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ হাজার ৯০২ জনের মৃত্যুর তথ্য তুলে ধরে। তাদের দাবি, মোটরসাইকেলের বাণিজ্যিক ব্যবহার, ব্যাটারিচালিত রিকশা, ইজিবাইক, এবং অন্যান্য ছোট যানবাহনের অবাধ ব্যবহার সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। সংগঠনটি বেপরোয়া গতি, বিপজ্জনক ওভারটেকিং, এবং সড়ক ব্যবস্থাপনার ক্ষুদ্রতার উল্লেখ করেছে। তারা এই খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি বন্ধ করার জন্য ও আহবান জানায়। ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে তাদের কিছু উদ্বেগ রয়েছে, এবং তারা এর নিয়ন্ত্রণ ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সুপারিশ ও প্রদান করেছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির আরও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে আমরা আপনাদেরকে এই লেখা আপডেট করে জানাবো।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি
আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৮:২৩ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০২৪ সালে সড়ক, রেল ও নৌপথে ৯ হাজার ২৩৭ জনের মৃত্যু
- মোটরসাইকেল, নসিমন-করিমন, ইজিবাইকের দুর্ঘটনায় উদ্বেগজনক হার
- সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন ও যানবাহনের ফিটনেস পরীক্ষার দাবি
- ছোট যানবাহনের অবাধ ব্যবহার সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ
- সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতি বন্ধের আহবান
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - যাত্রী কল্যাণ সমিতি
১ এপ্রিল ২০২৫
যাত্রী কল্যাণ সমিতি সড়ক দুর্ঘটনা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছে।