পরিবারের সদস্য

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:২৮ এএম

আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস: পারিবারিক বন্ধনকে টিকিয়ে রাখা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব

১৯৯৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতি বছর ১৫ই মে বিশ্ব পরিবার দিবস পালিত হয়। ১৯৯৪ সালকে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক পরিবার বর্ষ হিসেবে ঘোষণা করেছিল। ১৯৯৬ সাল থেকেই দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

এই দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো পরিবার সম্পর্কিত সমস্যাগুলো সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা, পরিবারগুলোকে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও জনসংখ্যাগত প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান দান করা এবং যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখার মানসিকতা সৃষ্টি করা।

আজকের এই আন্তর্জাতিক পরিবার দিবসে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য অক্ষুণ্ন থাকুক এবং প্রতিটি পরিবারে বিরাজ করুক অনাবিল সুখ শান্তি।

আমাদের চিরায়ত সমাজে সুন্দর জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হচ্ছে সুন্দর পারিবারিক বন্ধন। পরিবারের সকল সদস্যের মধ্যে অকৃত্রিম সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এবং তা অটুট রাখা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব।

পারিবারিক বন্ধন ভেঙে যাওয়ায় আমাদের সামাজিক নানা সমস্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে, বাড়ছে অস্থিরতা।

ধর্মীয় বিধানেও রক্তের সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখার ওপর তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

পরিবার মানেই হচ্ছে মা, বাবা, ভাই, বোন, দাদা, দাদি সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে বসবাস। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে, আমরা যেন ততই এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসছি।

সময়ের সাথে সাথে যৌথ পরিবারের ধারণা অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে, বিশেষ করে শহুরে জীবনে।

মানবজীবনে প্রত্যেক মানুষের জন্য পারিবারিক শিক্ষা অতি গুরুত্বপূর্ণ। নানাবিধ চারিত্রিক গুণাবলি অর্জন করতে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম।

মূল তথ্যাবলী:

  • ১৫ই মে আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস পালিত হয়।
  • যৌথ পরিবারের ঐতিহ্য ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
  • পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ গঠন করা জরুরি।
  • পারিবারিক শিক্ষা ব্যক্তির চরিত্র গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • আদর্শ পরিবার গঠনে পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্প্রীতি প্রয়োজন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পরিবারের সদস্য

ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বাসচাপায় একই পরিবারের ৪ সদস্য নিহত হয়।