নাজমুল হক মোল্লা নামটি দুই ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারে, তাই স্পষ্টতার জন্য বিষয়টি দুটি ভাগে উপস্থাপন করা হলো:
প্রথম নাজমুল হক মোল্লা:
এই নাজমুল হক মোল্লা হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন। সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট ছিলেন। তিনি ৫২ বছর বয়সী ছিলেন। তার রোগের নাম হাইপারট্রপিক অবসট্রাকটিভ কার্ডিওমায়োপ্যাথি (এইচওসিএম)। এই রোগের জন্য জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে জটিল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তিনি সুস্থ হয়েছেন। তার পূর্বপুরুষদের একই রোগে মৃত্যু হয়েছিল। তার চিকিৎসা করেছেন জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (কার্ডিওলজি) প্রদীপ কুমার কর্মকার এবং তাঁর দল।
দ্বিতীয় নাজমুল হক মোল্লা (ওরফে বাদল ঠাকুর):
এই নাজমুল হক মোল্লা ঠাকুর ওরফে বাদল ঠাকুর গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার পশ্চিম গোপিনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ৪২ বছর বয়সী। র্যাব কর্তৃক গ্রেফতার হয়েছেন, একজন মানসিক প্রতিবন্ধী গৃহকর্মী খুরশিদা আক্তারকে হত্যার অভিযোগে। হত্যার কারণ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক বলে জানা গেছে। তিনি মৃত নুরুল হক ঠাকুরের ছেলে। ঘটনাটি ঘটেছে গোপালগঞ্জে।
উভয় নাজমুল হক মোল্লার বয়স, পেশা, এবং ঘটনা ভিন্ন। এই তথ্য স্পষ্টতার জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে।