জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ

আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:০৪ এএম

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ: বাংলাদেশের আবাসন ব্যবস্থার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (জাগ্রা) বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্থ একটি সংস্থা, যা দেশের জনগণের জন্য মানসম্মত ও সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে। এটি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে কার্যকর। ২০০০ সালে জাতীয় আবাসন কর্তৃপক্ষ আইন পাসের মাধ্যমে এটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৫ জুলাই ২০০১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে। এর পূর্বে আবাসন ও বন্দোবস্ত অধিদপ্তর এবং জেলা প্রশাসক বন্দোবস্তের কার্যক্রম একত্রিত করে জাগ্রা গঠন করা হয়। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব হলো স্বল্প আয়ের ও নিম্নবিত্ত পরিবারের জন্য আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা।

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম:

  • সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের মাধ্যমে আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন।
  • আবাসন ঋণ ও অন্যান্য আর্থিক সহায়তা প্রদান।
  • আবাসন সংক্রান্ত গবেষণা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন।
  • আবাসন সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরি ও বাস্তবায়ন।
  • আবাসন প্রকল্পের পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন।

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ ও কর্মকর্তারা দেশের আবাসন ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের কার্যক্রমের ফলে অনেক স্বল্প আয়ের পরিবার মানসম্মত আবাসনে ভূষিত হয়েছে। তবে, এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ থাকলেও জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ এর পরিধি বৃদ্ধি করে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। আবাসন একটি মৌলিক অধিকার এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ এই অধিকার সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে কাজ করছে।

উল্লেখ্য, উপরোক্ত তথ্য সরকারি প্রকাশিত তথ্য ও সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রদান করা হয়েছে।

মূল তথ্যাবলী:

  • জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ (জাগ্রা) বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্থ সংস্থা।
  • মানসম্মত ও সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন নিশ্চিত করা জাগ্রার লক্ষ্য।
  • ২০০০ সালে আইন পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা এবং ২০০১ সালে কার্যক্রম শুরু।
  • স্বল্প আয়ের পরিবারের জন্য আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করা প্রধান দায়িত্ব।
  • আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন, ঋণ প্রদান, গবেষণা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন জাগ্রার কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ

২০০৬

সাংবাদিকদের আবাসনের জন্য জমি বরাদ্দ করে।