চিনের সেনা মোতায়েন

আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২:৩৫ এএম

চীন ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা সীমান্ত বিরোধের কারণে উভয় দেশের সেনাবাহিনী প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন করে রেখেছে। ২০২০ সালের গালওয়ান উপত্যকার সংঘর্ষের পর থেকেই এই উত্তেজনা বেড়েছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এলএসিতে বর্তমানে উভয় দেশের ৫০,০০০ থেকে ৬০,০০০ সেনা মোতায়েন রয়েছে, যা মোট এক লক্ষেরও বেশি। ডেপসাং এবং ডেমচোকের মতো বিতর্কিত এলাকায় উত্তেজনা কমলেও, সামগ্রিকভাবে সীমান্তে স্থিতিশীলতা এখনও স্থাপিত হয়নি। ভারত ও চীন উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এবং ধীরে ধীরে সেনা প্রত্যাহারের কথা বলা হলেও, বাস্তবে সেনা মোতায়েনের সংখ্যা কমছে না। ভারতের বিদেশ মন্ত্রক এবং সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পান্ডে সীমান্তে স্থিতাবস্থা ফিরে আসা পর্যন্ত সেনা মোতায়েন থাকবে বলে স্পষ্ট করে দিয়েছেন। চীনের পক্ষ থেকে ও এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে, সাম্প্রতিক সময়ে তাওয়াংয়ে ভারতীয় ও চীনা সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন। ভবিষ্যতে সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে দুই দেশের মধ্যে আরও আলোচনা এবং সহযোগিতার প্রয়োজন।

মূল তথ্যাবলী:

  • ভারত ও চীনের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলএসি) বরাবর এক লক্ষেরও বেশি সেনা মোতায়েন রয়েছে।
  • ২০২০ সালের গালওয়ান উপত্যকার সংঘর্ষের পর থেকে উত্তেজনা বেড়েছে।
  • ডেপসাং এবং ডেমচোকে উত্তেজনা কিছুটা কমলেও, সামগ্রিক উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে।
  • ভারত ও চীন উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু সেনা প্রত্যাহারের কোনো নিশ্চয়তা নেই।
  • ভারতের সেনাপ্রধান স্থিতিশীলতা ফিরে আসা পর্যন্ত সেনা মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - চিনের সেনা মোতায়েন

চিনের সৈন্য মোতায়েন রয়েছে লাদাখে।