ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন

ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন: ভারতের একজন বিখ্যাত অভিনেত্রী এবং প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ড। ১৯৭৩ সালের ১ নভেম্বর জন্মগ্রহণকারী ঐশ্বর্যা, মডেলিংয়ের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জয় করে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। তামিল চলচ্চিত্র ‘ইরুভার’ (১৯৯৭) দিয়ে অভিনয় জীবনে অভিষেক ঘটে। এরপর ‘জিন্স’ (১৯৯৮) ছবিতে বাণিজ্যিক সাফল্য পান। তবে বলিউডে তার স্বীকৃতি আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ (১৯৯৯) ছবির মাধ্যমে, যার জন্য তিনি প্রথম ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার লাভ করেন। ‘দেবদাস’ (২০০২) ছবিতে অভিনয়ের জন্য দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার অর্জন করেন। ২০০৬ সালে ‘ধুম ২’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে বৃহৎ অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জন করেন। ‘গুরু’ (২০০৭) এবং ‘যোধা আকবর’ (২০০৮) ছবিতে অভিনয়ের জন্য সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন। তিনি অভিনেতা অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেছেন এবং অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের পুত্রবধূ। ঐশ্বর্যা মাঙ্গালুরুতে জন্মগ্রহণ করলেও পরে পরিবার মুম্বাইতে চলে আসে। তিনি স্থাপত্য শিল্পে পড়াশোনা শুরু করলেও মডেলিংয়ে মনোযোগ দিয়ে তা ছেড়ে দেন। ২০১২ সালে জাতিসংঘের এইডস ও এইচআইভিবিষয়ক শুভেচ্ছা দূত নিযুক্ত হন। ঐশ্বর্যা তুলু ভাষাভাষী হলেও হিন্দী, ইংরেজি, মারাঠি ও তামিল ভাষায় পারদর্শী। তিনি ৪০ টিরও বেশি হিন্দি, ইংরেজি, তামিল এবং বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

মূল তথ্যাবলী:

  • ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রাক্তন মিস ওয়ার্ল্ড।
  • তিনি ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জিতেছিলেন।
  • ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ও ‘দেবদাস’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন।
  • ‘ধুম ২’ ছবি তার বৃহত্তম বাণিজ্যিক সাফল্য।
  • তিনি জাতিসংঘের এইচআইভি/এইডস শুভেচ্ছা দূত।

গণমাধ্যমে - ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চনের বিয়ের অনুষ্ঠানে হৃতিক রোশনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এই ঘটনা বলিউডে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।

বিবেক ওবেরয় এবং ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়।

১ জানুয়ারী ২০০৮, ৬:০০ এএম

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ‘যোধা আকবর’ ছবিতে এই লেহেঙ্গাটি পরেছিলেন।

২০২৪

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও আনুশকা শর্মা তাদের সন্তানদের নিজেরাই লালন-পালন করেছেন।