এজেন্ট ব্যাংকিং বাংলাদেশের আর্থিক খাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে ২০১৩ সালে আত্মপ্রকাশ করে। প্রাথমিকভাবে গ্রামীণ অঞ্চলের মানুষের ব্যাংকিং সেবায় সহজলভ্যতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এটি চালু করা হলেও, বর্তমানে শহরাঞ্চলেও এর জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকের শাখা নেই এমন এলাকায়, স্থানীয় ব্যবসায়ী, দোকানদার, অথবা অন্যান্য বিশ্বস্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা হিসাব খোলা, টাকা জমা ও উত্তোলন, রেমিট্যান্স প্রাপ্তি, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, ঋণ সংগ্রহ, সরকারি ভাতা উত্তোলন, এবং অন্যান্য ব্যাংকিং সেবা সহজেই গ্রহণ করতে পারেন। ব্যাংক এশিয়া প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে, পরবর্তীতে অন্যান্য ব্যাংকগুলোও এতে যুক্ত হয়। বর্তমানে প্রচুর সংখ্যক এজেন্ট এবং গ্রাহক এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে যুক্ত, যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে, এজেন্ট নির্বাচনে এবং সেবা প্রদানের মান নিশ্চিত করার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।
এজেন্ট
আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:৩৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ২০১৩ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু
- গ্রামীণ অঞ্চলের মানুষের জন্য প্রাথমিক লক্ষ্য
- ব্যাংকের শাখা নেই এমন এলাকায় সেবা প্রদান
- হিসাব খোলা, টাকা লেনদেন, রেমিট্যান্স, বিল পরিশোধসহ বিভিন্ন সেবা
- ব্যাংক এশিয়া প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করে
- দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।