সার্বিয়ার উত্তরের নভি সাদ রেল স্টেশনের ছাদ ভেঙে পড়ার ঘটনায় ১৫ জনের মৃত্যুর পর সার্বিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়েছে। রোববার, সার্বিয়ার রাজধানী বেলগ্রেডে হাজার হাজার মানুষ, ছাত্র, কৃষক, শ্রমিক ও শিক্ষকদের নেতৃত্বে বিক্ষোভে অংশ নেন। এই বিক্ষোভ সাত সপ্তাহ ধরে চলা বিক্ষোভেরই অংশ। সরকারের দাবি অনুযায়ী, প্রায় ২৯,০০০ মানুষ বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করে। এই দুর্ঘটনার জন্য দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, কারণ স্টেশনটি সম্প্রতি একটি চীনা সংস্থার দ্বারা দুবার সংস্কার করা হয়েছিল। সরকার চাপের মুখে ১৩ জনকে গ্রেফতার করে, যার মধ্যে একজন মন্ত্রীও ছিলেন, কিন্তু পরে মন্ত্রীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, যা জনসাধারণের ক্ষোভ আরও বাড়িয়েছে। প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুসিস প্রথমে বিক্ষোভের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেননি, কিন্তু রোববারের বিক্ষোভের পর তিনি আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন। বিক্ষোভকারীরা ১৫ জন নিহতের স্মরণে ১৫ মিনিট নীরবতা পালন করে এবং পরবর্তী আধা ঘণ্টা প্রবল আওয়াজে প্রতিবাদ জানায়। সার্বিয়ার সরকার শীতকালীন ছুটি বাড়িয়ে দিয়েছে এবং আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সার্বিয়ার সরকার
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- সার্বিয়ার রেল স্টেশনের ছাদ ভেঙে ১৫ জনের মৃত্যু
- বেলগ্রেডে ব্যাপক জনবিক্ষোভ
- দুর্নীতির অভিযোগে চীনা সংস্থা জড়িত
- সরকারের বিরুদ্ধে জনরোষ
- প্রেসিডেন্টের আলোচনার প্রস্তাব
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - সার্বিয়ার সরকার
২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম
সার্বিয়ার সরকার রেল স্টেশনের ছাদ ভেঙে পড়ার ঘটনার জন্য দায়ী বলে অভিযুক্ত এবং বিক্ষোভের মুখে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে।
২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
সার্বিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।