শামীম শাহ আলম তমু

আপডেট: ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২:৩১ পিএম

শামীম শাহ আলম তমু নামক ব্যক্তিটির সম্পর্কে উপস্থাপিত তথ্য অনুযায়ী, তিনি নীলফামারী সদর উপজেলা যুবদলের একজন আহ্বায়ক ছিলেন। তবে, নীলফামারী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে একজন নারী ইন্টার্ন চিকিৎসককে লাঞ্ছনা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে যুবদল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ২০২৪ সালের ১৯ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে নীলফামারী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে। তার ভাই, আব্দুস সালাম বাবলা, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ছিলেন। এই ঘটনায় ইন্টার্ন চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করেছিলেন। তমুর বয়স, জাতিগত পরিচয়, ও সম্প্রদায়ের তথ্য উপস্থাপিত পাঠ্যে নেই। উল্লেখ্য, তমু এবং তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তারা চিকিৎসকের উপর চড়াও হয়েছিলেন, তার ফোন ছিনিয়ে নিয়েছিলেন এবং হাসপাতালের আসবাবপত্র ভাঙচুর করেছিলেন। তমু ও তার পরিবারের অভিযোগ ছিল, তাদের ভাতিজি হাসপাতালে ভর্তি ছিল, এবং চিকিৎসকরা পর্যাপ্ত সহযোগিতা করেন নি। তবে, এই বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে, যা বিষয়টির সুস্পষ্ট চিত্র দান করেনা। আরো তথ্য পেলে আমরা আপনাকে উপযুক্তভাবে আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • নীলফামারী সদর উপজেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক
  • নারী চিকিৎসক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত
  • যুবদল থেকে বহিষ্কার
  • তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের
  • ভাই আব্দুস সালাম বাবলা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহসভাপতি

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - শামীম শাহ আলম তমু

৪ জানুয়ারী ২০২৫

শামীম শাহ আলম তমুর গ্যারেজে অগ্নিসংযোগ ও হামলার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।