মো. নাইমুল হক: একজন বহুমুখী ব্যক্তিত্ব
প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, "মো. নাইমুল হক" নামটি একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য, আমরা প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দুটি ভিন্ন নাইমুল হক-এর উপর আলোকপাত করব:
১. ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক পিপিএম:
এই মো. নাইমুল হক বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের ঢাকা রিজিয়ন ট্যুরিস্ট পুলিশ সুপার। তিনি পর্যটন খাতের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন এবং পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছেন। তিনি বিভিন্ন হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং রেস্টুরেন্টে ট্যুরিস্ট পুলিশের তথ্যসেবা নম্বর সম্বলিত কাটআউট, ব্যানার এবং টেবিল টপার বিতরণ করেছেন। ট্যুরিজমের বিভিন্ন খাত, বিশেষ করে নিরাপত্তাবিষয়ক বেশ কিছু কর্মসূচী গ্রহণ করেছেন। তিনি 'টেরোরিজম ইন ট্যুরিজম' শীর্ষক মতবিনিময় সভা-সেমিনার আয়োজন করেছেন এবং হোটেলের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি নেপাল-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ এ এক্সিলেন্স পারফরম্যান্স ইন ট্যুরিজম অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন। তিনি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের দায়িত্বে থাকাকালীন প্রশংসনীয় কাজের জন্য প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম)-২০২১ এবং বরিশাল জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার জন্য আইজিপি পদক-২০২০ অর্জন করেন। তিনি ঢাকার গুলশান ২-এর বাংলাদেশ চায়না ক্লাব লিমিটেড ক্লাব অফিস পরিদর্শন করে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং ক্লাবকে ট্যুরিস্ট পুলিশের হট লাইন নম্বর সম্বলিত কাট আউট এবং এক্স ব্যানার প্রদান করেছেন। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এআইইউবিতে 'স্টুডেন্ট ট্যুরিজম সিকিউরিটি' শীর্ষক সেমিনারেও অংশগ্রহণ করেছেন।
২. চক্ষু বিশেষজ্ঞ মো. নাইমুল হক:
এই মো. নাইমুল হক একজন চক্ষু বিশেষজ্ঞ। তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সাথে যুক্ত এবং রাজশাহী রেটিনা এন্ড ফ্যাকো সেন্টারে চেম্বারে বসেন। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এমবিবিএস, এফসিপিএস(চক্ষু), ফেলো বিট্রিও রেটিনা। তিনি শনি-রবি-মঙ্গল-বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত রোগী দেখেন।
উভয় মো. নাইমুল হক-এর সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে এই লেখাটি আরও সমৃদ্ধ করা যাবে।