মুহম্মদ জিয়াউল হক

আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:৫৫ এএম

মুহাম্মদ জিয়াউল হক নামটি একাধিক ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত হওয়ায় বিভ্রান্তি দূর করার জন্য প্রথমে তাদের পরিচয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। প্রদত্ত তথ্য থেকে দুইজন মুহাম্মদ জিয়াউল হক সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে:

১. পাকিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল মুহাম্মদ জিয়া-উল-হক:

জন্ম: ১২ আগস্ট, ১৯২৪, জলন্ধর, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত।

মৃত্যু: ১৭ আগস্ট, ১৯৮৮, বাহাওয়ালপুর, পাকিস্তান।

পেশা: পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল এবং পাকিস্তানের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি (১৯৭৮-১৯৮৮)।

তিনি ১৯৭৭ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জুলফিকার আলী ভুট্টো সরকার উৎখাত করেন এবং সামরিক আইন জারি করেন। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। তার শাসনামলে পাকিস্তানকে ইসলামীকরণের চেষ্টা, আফগানিস্তানে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে মুজাহিদিনদের সমর্থন, এবং পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা। ১৯৮৮ সালে এক রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান।

২. বাংলাদেশের একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মুহাম্মদ জিয়াউল হক:

এই ব্যক্তির জন্ম তারিখ, জন্মস্থান এবং মৃত্যুর তারিখ এই তথ্যগুলি উপলব্ধ নেই। তবে ২০১১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগও রয়েছে। তবে এই অভিযোগগুলি আদালতে প্রমাণিত হয়নি। তার সম্পর্কে আরো তথ্য জানার জন্য আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আপডেট করবো।

উভয় ব্যক্তিরই নাম মুহাম্মদ জিয়াউল হক। তাদের সম্পর্কে আরও তথ্য পেলে আমরা এ প্রবন্ধটি আপডেট করব।

মূল তথ্যাবলী:

  • পাকিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রপতি জেনারেল মোহাম্মদ জিয়া-উল-হক ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান শাসন করেছিলেন।
  • তিনি ১৯৭৭ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেন।
  • তার শাসনামলে পাকিস্তানকে ইসলামীকরণের চেষ্টা, আফগানিস্তানে সোভিয়েতদের বিরুদ্ধে মুজাহিদিনদের সমর্থন, এবং পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়ন উল্লেখযোগ্য ঘটনা।
  • তিনি ১৯৮৮ সালে এক রহস্যজনক বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান।
  • অন্য এক মুহাম্মদ জিয়াউল হক ২০১১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মুহম্মদ জিয়াউল হক

‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’র আহ্বায়ক মুহম্মদ জিয়াউল হক মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের নতুন নির্দেশিকার বিরোধিতা করেছেন।

মুহম্মদ জিয়াউল হক ‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’ সংগঠনের আহ্বায়ক হিসেবে স্বাগতাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন।

মুহম্মদ জিয়াউল হক ‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’ সংগঠনের আহ্বায়ক হিসেবে জিনাত সানু স্বাগতাকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন।