মুকুল নামটি দুই ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত। প্রথমত, ১৮৯৫ সালে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুর সহযোগিতায় রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত একটি উচ্চাঙ্গের মাসিক শিশুপত্রিকা হল মুকুল। শিবনাথ শাস্ত্রী এবং পরবর্তীতে হেমেন্দ্র সরকার এর সম্পাদক ছিলেন। দ্বিতীয়ত, এম. আর. আখতার মুকুল (১৯২৯-২০০৪) ছিলেন একজন বিখ্যাত বাংলাদেশী সাংবাদিক, লেখক ও সম্পাদক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে 'চরমপত্র' নামক জনপ্রিয় অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করেছিলেন। তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় কাজ করেছেন এবং ৬০ টিরও বেশি বই রচনা করেছেন। তৃতীয়ত, মুকুল রায় (জন্ম ১৭ এপ্রিল ১৯৫৪) হলেন একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেস, ভারতীয় জনতা পার্টি এবং আবার তৃণমূল কংগ্রেসে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদুরাই কামরাজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায়ও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই তিনটি মুকুলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে, সংশ্লিষ্ট বিষয়বস্তু যাচাই করা প্রয়োজন।
মুকুল
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৮৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মাসিক শিশুপত্রিকা ‘মুকুল’
- মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘চরমপত্র’ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক এম. আর. আখতার মুকুল
- ভারতীয় রাজনীতিবিদ মুকুল রায়
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - মুকুল
মুকুলকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।
৩ জানুয়ারি ২০২৫
মুকুল নামে এক ব্যক্তি ডাকাতির চেষ্টাকালে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন।
৩ জানুয়ারি ২০২৫
মুকুল নামের এক ব্যক্তি ডাকাতি চেষ্টার সময় গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন।
২০২৫-০১-০৯
মুকুল দেশীয় অ্যালকোহল বিক্রয়ের সাথে জড়িত এবং গ্রেপ্তার হন।
৯ জানুয়ারী ২০২৫
মুকুল ও জনি দেশীয় অ্যালকোহল বিক্রয়ের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন।
মুকুল ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় সংঘটিত ৬ জনের মৃতদেহ পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন।