মাহিন চালকল

আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:৪৫ এএম

মাহিন চালকল: জয়পুরহাটের আমন ধান সংগ্রহের প্রেক্ষাপটে

জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার মাহিন চালকল সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ২০২৪ সালের আমন ধান সংগ্রহের সময় সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় চালকল মালিকরা চাল সরবরাহে গড়িমসি করছিল। মাহিন চালকলের স্বত্বাধিকারী মো. গোলাম মোস্তফা জানিয়েছেন, তিনি তার মিলের নামে বরাদ্দকৃত ৮৮ টন চাল সরকারকে দেওয়ার জন্য চুক্তিপত্র করেছিলেন এবং প্রায় ২ লাখ টাকা লোকসান সত্ত্বেও সব চাল খাদ্যগুদামে সরবরাহ করেছেন। এ ঘটনায় তিনি একটি উদাহরণ হিসেবে উপস্থাপিত হয়েছেন, যেখানে অর্থনৈতিক ক্ষতি সত্ত্বেও একজন চালকল মালিক সরকারের প্রয়োজনে সহায়তা করেছেন।

আক্কেলপুর উপজেলায় ৪১টি চালকলের মধ্যে মাত্র ১৩টি চালকল সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চাল সংগ্রহ অভিযান চলার কথা ছিল। ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ টন ধান এবং ১৪০ টন চাল সংগ্রহ হয়েছিল। মাহিন চালকলের মতো অন্যান্য চালকলের কার্যক্রম এবং সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহের পরিস্থিতি এই প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়নি।

আমন ধান সংগ্রহ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে উল্লেখিত ধান ও চালের বাজারদর, কৃষকদের অসুবিধা এবং সরকারের সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় সংগ্রহের পরিমাণের তথ্য মাহিন চালকলের কার্যক্রমের সামগ্রিক চিত্র বোঝার জন্য প্রাসঙ্গিক।

মূল তথ্যাবলী:

  • জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে মাহিন চালকল সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করেছে।
  • বাজারের দাম বেশি থাকায় চালকল মালিকরা চাল সরবরাহে গড়িমসি করেছিল।
  • মাহিন চালকলের স্বত্বাধিকারী প্রায় ২ লাখ টাকা লোকসান সত্ত্বেও চাল সরবরাহ করেছেন।
  • ৪১টি চালকলের মধ্যে মাত্র ১৩টি চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল।
  • ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০০ টন ধান এবং ১৪০ টন চাল সংগ্রহ হয়েছিল।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - মাহিন চালকল

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

মাহিন চালকলের স্বত্বাধিকারী সরকারকে চাল দিতে প্রায় ২ লাখ টাকা লোকসান গুনেছেন।

২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

মাহিন চালকল সরকারি খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করেছে।