মালয়েশিয়ার শ্রম অধিদপ্তর (জেটিকেএসএম) বাংলাদেশী শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কাওয়াগুচি ম্যানুফ্যাকচারিং এসডিএন বিএইচডি নামক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি ও পাসপোর্ট আটকে রাখার অভিযোগে জেটিকেএসএম তদন্ত করেছে। গত সেপ্টেম্বর পোর্ট ক্লাং শ্রম দপ্তরের অভিযানে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। মালয়েশিয়ান ট্রেডস ইউনিয়ন কংগ্রেস (এমটিইউসি)-এর সহযোগিতায় জেটিকেএসএম মধ্যস্থতা করে ২৫১ জন বাংলাদেশী শ্রমিকের প্রায় ৩০ লাখ রিঙ্গিত বকেয়া মজুরি পরিশোধের চুক্তি সম্পাদনে সহায়তা করেছে। চুক্তি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১৫ জানুয়ারি থেকে মজুরি পরিশোধ শুরু হবে এবং ১৫ নভেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে পুরো অর্থ পরিশোধ করা হবে। জেটিকেএসএম এবং মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের পুনর্বাসনের উদ্যোগও নিয়েছে। পোর্ট ক্লাং এবং সেলাঙ্গর রাজ্য শ্রম দপ্তর এই প্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণ করবে। তবে, অধিকারকর্মী অ্যান্ডি হল এই চুক্তিকে অপর্যাপ্ত এবং প্রতীকী বলে আখ্যায়িত করেছেন এবং দ্রুত ও সম্পূর্ণ অর্থ প্রদানের নিশ্চয়তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন।
মালয়েশিয়ার শ্রম অধিদপ্তর জেটিকেএসএম
মূল তথ্যাবলী:
- কাওয়াগুচি ম্যানুফ্যাকচারিং-এর বিরুদ্ধে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি ও পাসপোর্ট আটকে রাখার অভিযোগ
- জেটিকেএসএম-এর মধ্যস্থতায় ৩০ লাখ রিঙ্গিত মজুরি পরিশোধের চুক্তি
- ২০২৫ সালের মধ্যে মজুরি পরিশোধের প্রতিশ্রুতি
- শ্রমিকদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ
- অধিকারকর্মীদের চুক্তি নিয়ে সংশয়
গণমাধ্যমে - মালয়েশিয়ার শ্রম অধিদপ্তর জেটিকেএসএম
মালয়েশিয়ার শ্রম অধিদপ্তর (জেটিকেএসএম) বাংলাদেশি শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি পরিশোধের বিষয়ে তদারকি করেছে।