মজিবর কাজী, শহীদ সুজন মিয়ার চাচা, ঘটনার বর্ণনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ৫ আগস্ট, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের পাকিজা মোড়ে সুজন মিয়ার গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর, তিনি সুজনকে খুঁজে পেতে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যান। হাসপাতালের বিভিন্ন তলায় খোঁজাখুঁজি করার পরও সুজনের কোন সন্ধান পাননি। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লাশখানার খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে সুজনের মৃতদেহ দেখতে পান। পরে সুজনের লাশ নরসিংদীর গ্রামের বাড়িতে নিয়ে দাফন করা হয়। মজিবর কাজী সুজনকে অত্যন্ত ভদ্র ও নম্র স্বভাবের ছেলে হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং তার পরিবারের দুর্দশার কথা উল্লেখ করেছেন। সুজনের মৃত্যুর পর তার ছোট্ট মেয়ে তানহা এতিম হয়ে পড়েছে এবং মা রেখা বেগম অসহায়।
মজিবর কাজী
মূল তথ্যাবলী:
- মজিবর কাজী শহীদ সুজন মিয়ার চাচা
- তিনি সুজনের লাশ খুঁজে পেতে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলেন
- সুজনের মৃতদেহ নরসিংদীতে নিয়ে দাফন করা হয়েছে
- তিনি সুজনকে ভদ্র ও নম্র স্বভাবের বলে বর্ণনা করেছেন
- তিনি সুজনের পরিবারের দুর্দশার কথা উল্লেখ করেছেন