বিছানা বর্জন

আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩:১০ এএম

বিছানা বর্জন: একটি বিস্তারিত আলোচনা

বিছানা, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। আরাম, বিশ্রাম ও ঘুমের জন্য ব্যবহৃত এই আসবাবপত্রটির ইতিহাস বেশ রোমাঞ্চকর। প্রাচীনকাল থেকেই বিছানা নানা রূপে, নানা উপাদানে তৈরি হয়েছে। খড়ের গাদা থেকে শুরু করে, কাঠ, ধাতু, সোনা, রূপা, চামড়া, মখমল, পালক, তোশক, আধুনিক ফোম এমনকি বায়ুভর্তি জাজিম ব্যবহার করে বিছানা তৈরির প্রচলন ছিলো। বিভিন্ন যুগে, বিভিন্ন সংস্কৃতিতে বিছানার নকশা, আকার ও সাজসজ্জায় বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়। যেমন, মিশরীয় ফ্যারাওদের সোনায় মোড়ানো বিছানা, গ্রীকদের চামড়া দিয়ে মোড়ানো কাঠের বিছানা, রোমানদের নলখাগড়া ও উলের বিছানা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। মধ্যযুগে কাঠের কারুকার্য খচিত বিছানা ও ঝুলন্ত বিছানার প্রচলন ছিলো। আধুনিক যুগে নানা সাইজ, নকশা ও উপাদানের বিছানা বাজারে পাওয়া যায়।

বিছানা বর্জনের বিভিন্ন দিক

বিছানা বর্জন, বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় একটি ধারণা, যার অর্থ 'বিছানা না গোছানো'। প্রতিদিন সকালে বিছানা গোছানোর বিরুদ্ধে এই 'বর্জন' শুধুমাত্র অলসতা নয়, এটি একটি সামাজিক প্রতিবাদও হতে পারে। অনেকেই বিছানা গোছানোকে একটি অপ্রয়োজনীয় ও সময় নষ্টকারী কাজ মনে করেন।

বিছানা গোছানোর পক্ষেও যুক্তি আছে, কারণ এটি ঘরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে, মানসিকভাবে শৃঙ্খলা ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর বিছানা গোছানোর বিরুদ্ধে যুক্তি হলো, এতে ঘুমের জীবাণু ধ্বংস হয় না বরং বিছানার ভেতর আটকে থাকে।

তবে, 'বিছানা বর্জন' একটি ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। কারো কাছে এটি অলসতা, আবার কারো কাছে এটি জীবনযাপনের একটি নতুন ধারা।

আরও তথ্য:

বিছানা বর্জন বিষয়ে আরও গভীর তথ্য প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে এই লেখা আপডেট করা হবে।

মূল তথ্যাবলী:

  • বিছানা হল ঘুম ও বিশ্রামের জন্য অপরিহার্য আসবাবপত্র।
  • বিছানার ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকেই রয়েছে, বিভিন্ন যুগে ও সংস্কৃতিতে বিভিন্ন ধরনের বিছানা ব্যবহার হয়েছে।
  • বিছানা বর্জন হলো সামাজিক মাধ্যমে প্রচলিত একটি ধারণা, যার অর্থ বিছানা না গোছানো।
  • বিছানা গোছানোর পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি উভয়ই বিদ্যমান।
  • বিছানা বর্জন ব্যক্তিগত পছন্দের একটি বিষয়।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - বিছানা বর্জন

বিছানা আলাদা করার বিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।