বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল: ঢাকার শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান। ১৯৭২ সালে স্বাধীনতার পরপরই ৫০ শয্যার একটি হাসপাতাল হিসেবে যাত্রা শুরু করে, বর্তমানে এর ধারণক্ষমতা ৭০৩ শয্যায় উন্নীত হয়েছে। প্রয়াত অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ সরকার, যুক্তরাজ্যের সেভ দ্য চিলড্রেন ফান্ড এবং বাংলাদেশের ওয়ার্ল্ড ভিশন এর প্রাথমিক অর্থায়ন করে। ১৯৮৩ সালে হাসপাতালটিতে বাংলাদেশ শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়, যা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিশুরোগ চিকিৎসার বিভিন্ন কোর্স পরিচালনা করে। ২০২১ সালে হাসপাতালটিকে সরকার সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট আইন পাস করা হয়। হাসপাতালটিতে শিশু হৃদ্রোগ সার্জারি ইউনিট, ক্যাথ ল্যাব, কার্ডিয়াক আইসিইউ, কিডনি আইসিইউ, ক্রিটিক্যাল কেয়ার নেফ্রোলজি অ্যান্ড ডায়ালাইসিস ইউনিট, অ্যাজমা সেন্টার, পিরিয়ডিক রেস্পেটরি সেন্টার, শিশু ডায়াবেটিস সেন্টার, এবং নিউমোনিয়া রিসার্চ সেন্টারসহ বিভিন্ন বিশেষায়িত বিভাগ রয়েছে। হাসপাতালের প্রায় ৩৮% শয্যা বিনামূল্যে সেবা প্রদানের জন্য বরাদ্দ। শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য একটি ছোট্ট পার্ক ও খেলার জায়গার ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে, হাসপাতালটিতে প্রায়ই রোগীর চাপ বেশি থাকে এবং অক্সিজেন সাপোর্টযুক্ত শয্যার সংখ্যা সীমিত।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল
আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৮:৩৬ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত
- ৭০৩ শয্যাবিশিষ্ট
- বাংলাদেশ শিশু স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট অবস্থিত
- বিশেষায়িত বিভাগসমূহ
- ৩৮% বিনামূল্যে শয্যা
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল
৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৬:০০ এএম
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে শীতের প্রকোপে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে শীতজনিত রোগের রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
৩ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বেড়েছে।