ফরিদ মোল্যা: একজন কৃষকের জীবন ও পেঁয়াজ চাষের সাথে সম্পর্ক
বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের ভাওয়াল গ্রামের একজন কৃষক হলেন ফরিদ মোল্যা। তিনি প্রধানত পেঁয়াজ চাষের সাথে জড়িত। উল্লেখ্য যে, ফরিদ মোল্যা নামটি বেশ সাধারণ, তাই আরও বিস্তারিত তথ্য ছাড়া তাঁর পুরোপুরি পরিচয় নিশ্চিত করা কঠিন। উপলব্ধ তথ্য থেকে আমরা জানতে পারি যে, তিনি পেঁয়াজ চাষের সাথে জড়িত এবং পেঁয়াজের ভাল দাম পাওয়ার কারণে অনেক কৃষকই এ বছর পেঁয়াজ চাষে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। তিনি নিজেও এ বছর অধিক জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছেন।
ফরিদপুর জেলা পেঁয়াজ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে সালথা উপজেলা পেঁয়াজের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে ফরিদপুর জেলার কৃষকরা বিভিন্ন প্রজাতির পেঁয়াজের চারা রোপণে ব্যস্ত থাকেন। এই বছর ৪৩ হাজার ২৬০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ চাষ হচ্ছে, যা গত বছরের তুলনায় বেশি। এই উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে ফরিদ মোল্যা সহ অন্যান্য কৃষকদের অবদান উল্লেখযোগ্য।
তবে, উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধির কারণে কৃষকরা কিছুটা উদ্বেগে রয়েছেন। তারা সরকারের কাছে সার, ডিজেলের দাম কমানো এবং প্রণোদনা দেওয়ার দাবী জানাচ্ছেন। পেঁয়াজ বীজ উৎপাদনে জেলার কৃষকরা প্রণোদনার অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলেও উল্লেখযোগ্য।
ফরিদ মোল্যা ছাড়াও অন্যান্য কৃষকেরাও পেঁয়াজ চাষের সাথে সম্পর্কিত তথ্য উপলব্ধ আছে। সালথা পাড়ার কৃষক ওবায়দুর রহমান, বোয়ালমারী উপজেলার সাতৈর ইউনিয়নের রুপদিয়া গ্রামের মোঃ দেলোয়ার হোসেন এবং নগরকান্দা উপজেলার চাষি কবির শেখ তাদের অভিজ্ঞতা ও মতামত ব্যক্ত করেছেন। ফরিদপুরের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. শাহাদুজ্জামান চলতি মৌসুমে পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন।
এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত ফরিদ মোল্যা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া গেলে আমরা এই প্রবন্ধটি আপডেট করবো।