বাংলাদেশের কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) দেশের যুব সমাজকে দক্ষ ও কর্মক্ষম করে তোলার লক্ষ্যে গড়ে তোলা হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলি বহুমুখী বাস্তব ও কর্মমুখী প্রশিক্ষণ প্রদান করে যাতে করে তরুণরা আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী হতে পারে। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলিতে বিভিন্ন ধরণের কারিগরি কোর্স পরিচালিত হয়। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অধীনে দেশে বর্তমানে ১১০ টির অধিক কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। ২০১০ সালে, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আরও ৩৫টি জেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেন। বর্তমানে, বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় ১০৪টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৬টি মেরিন টেকনোলজি ইনস্টিটিউট রয়েছে। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) এবং বিভিন্ন মেয়াদী কারিগরি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানগুলিতে দেওয়া প্রশিক্ষণ তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলির ঠিকানা এবং যোগাযোগের তথ্য বিস্তারিতভাবে উপলব্ধ নয়। আমরা যখন আরও তথ্য পাবো তখন আপনাদের সাথে আপডেট শেয়ার করব।
প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
আপডেট: ৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩:১১ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- বাংলাদেশে ১১০ টির অধিক কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে।
- ২০১০ সালে ৩৫টি নতুন কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
- এসএসসি (ভোকেশনাল) ও বিভিন্ন মেয়াদী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
- জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অধীনে কেন্দ্রগুলি পরিচালিত হয়।
- প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলি দেশের যুব সমাজের কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করে।
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।