বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলে অভিহিত করা হয়। এই পদটি সাধারণত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দ্বারা পালিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর পরই প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত হয় এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রথম প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রাথমিক পর্যায়ে ১৪টি দপ্তর/সংস্থা নিয়ে গঠিত হলেও বর্তমানে এর আওতায় ২৫টি দপ্তর/সংস্থা রয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রধান দায়িত্ব হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা। এটি সশস্ত্র বাহিনী, আন্তঃবাহিনী দপ্তর এবং অন্যান্য সহায়ক দপ্তর ও সংস্থার সমন্বয়ে পরিচালিত হয়। মন্ত্রণালয়টি আধুনিক প্রযুক্তি, সময়োপযোগী কর্ম-উদ্যোগ এবং দীর্ঘমেয়াদী কর্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী, মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার কার্যক্রম জাতীয় উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণের সাথে সম্পৃক্ত। জাতীয় অগ্রগতির ভিত্তিকে সুসংহত করার লক্ষ্যে এবং একটি সুস্থিত, সুখী ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নির্দিষ্ট নাম এবং তথ্য উপলব্ধ না থাকায় বিস্তারিত তথ্য দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আমরা আপনাকে পরবর্তীতে আরও তথ্য দিয়ে আপডেট করব।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
আপডেট: ৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১০ এএম
মূল তথ্যাবলী:
- ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গঠন
- প্রথম প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ
- বর্তমানে ২৫টি দপ্তর/সংস্থা নিয়ে মন্ত্রণালয় পরিচালিত
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষাই প্রধান দায়িত্ব
- আধুনিক প্রযুক্তি ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।