পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি (পিএলজিএ)

আপডেট: ৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২:১২ পিএম
নামান্তরে:
পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি পিএলজিএ
পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি (পিএলজিএ)

পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি (পিএলজিএ) নামটি দুটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়। প্রথমটি ভারতের নকশাল আন্দোলনের সাথে যুক্ত একটি সশস্ত্র সংগঠন, আর দ্বিতীয়টি চীনের জনগণের মুক্তিবাহিনীর (পিএলএ) একটি ভিন্ন নাম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এই নিবন্ধটি ভারতের নকশাল আন্দোলনের সাথে যুক্ত পিএলজিএ-র উপর আলোকপাত করবে।

ভারতের পিএলজিএ, কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মাওবাদী) এর সশস্ত্র শাখা। এটি ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, ও অন্যান্য নকশাল প্রভাবিত অঞ্চলে সক্রিয় ছিল। পিএলজিএ'র কার্যকলাপের মধ্যে রয়েছে সরকার বিরোধী প্রচার, সরকারী কর্মকর্তা ও পুলিশের উপর হামলা, অন্যান্য সশস্ত্র সংঘর্ষ এবং বোমা হামলা।

ভারতীয় পিএলজিএ'র ইতিহাস, কার্যকলাপ ও সংগঠন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপলব্ধ নয়। তবে, ছত্রিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে পিএলজিএ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। একটি সংঘর্ষে কমপক্ষে ৭ মাওবাদী নিহত হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, মহারাষ্ট্রে ১১ জন মাওবাদী নেতা-নেত্রী সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে, তাদের মধ্যে একজন পিএলজিএ'র কমান্ডার বিমলা চন্দ সিদাম। বিমলার বিরুদ্ধে গড়চিরৌলির একটি পুলিশ ফাঁড়িতে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ১৮ জনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।

পিএলজিএ'র সংগঠন গঠন, নেতৃত্ব, সদস্য সংখ্যা, এবং তাদের সামরিক ক্ষমতা সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য এখনো স্পষ্ট নয়। আমরা আরো তথ্য সংগ্রহ করে পরে এই নিবন্ধটি আপডেট করবো।

মূল তথ্যাবলী:

  • পিএলজিএ হল ভারতের নকশাল আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত একটি সশস্ত্র সংগঠন।
  • এটি কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মাওবাদী) এর সশস্ত্র শাখা।
  • পিএলজিএ ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, ও অন্যান্য নকশাল প্রভাবিত অঞ্চলে সক্রিয় ছিল।
  • পিএলজিএ'র বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে।
  • মহারাষ্ট্রে পিএলজিএ'র একজন কমান্ডারসহ ১১ জন মাওবাদী আত্মসমর্পণ করেছে।

একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।

গণমাধ্যমে - পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি পিএলজিএ

পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি (পিএলজিএ) এর অনেক নেতা আত্মসমর্পণ করেছে।