পাকিস্তানের রাজনৈতিক অস্থিরতা নিরসনে সরকার ও বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর পার্লামেন্ট ভবনে প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত বছর ইমরান খানের গ্রেফতারের পর থেকে সরকার ও পিটিআই-এর সম্পর্ক তিক্ত হয়ে উঠেছে। পিটিআই’র ‘ফাইনাল কল’ কর্মসূচির পর রাজনৈতিক উত্তেজনা বেড়ে যায়। ইমরান খানের পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠনের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ একটি সরকারি কমিটি গঠন করেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বিবৃতি অনুযায়ী, সরকারি কমিটিতে রয়েছেন উপ-প্রধানমন্ত্রী ইশাক দার, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা রানা সানাউল্লাহ, সিনেটর ইরফান সিদ্দিকী, পিপিপি নেতা রাজা পারভেজ আশরাফ, নবীদ কামার, এমকিউএম-পি নেতা ড. খালিদ মকবুল সিদ্দিকী, আইপিপি নেতা আলিম খান, পিএমএল-কিউ নেতা চৌধুরী সালিক হুসেইন এবং বালুচিস্তান আওয়ামি পার্টির সরদার খালিদ ম্যাগসি। পিটিআই কমিটিতে ছিলেন ওমর আয়ুব খান, আলি আমিন গান্দাপুর, সাহিবজাদা হামিদ রেজা, সালমান আকরাম রাজা এবং আসাদ কায়সার। বৈঠকে পিটিআই কমিটিকে দলীয় কর্মীদের মুক্তি ও ৯ মে ও ২৪ নভেম্বরের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। কারাগারে থাকা ইমরান খান বিরোধী দলগুলোর ঐক্যের দায়িত্ব বারিস্টার সাইফকে দিয়েছেন।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১:০৭ পিএম
মূল তথ্যাবলী:
- পাকিস্তানে রাজনৈতিক আলোচনা শুরু
- ইমরান খানের গ্রেফতারের পর তিক্ততা
- সরকার ও পিটিআই’র মধ্যে কমিটি গঠন
- দলীয় কর্মী মুক্তি ও ঘটনার তদন্তের দাবি
একই নামে একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও স্থান থাকতে পারে। সুনির্দিষ্টভাবে জানতে সংবাদ লিংকে প্রবেশ করুন।
গণমাধ্যমে - পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
23/12/2024
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এই আলোচনার বিষয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে।