নওদাবশ গ্রাম: কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার একটি প্রত্যন্ত গ্রাম, যেখানে ঐতিহ্যবাহী লাঙল-জোয়াল ও গরু দিয়ে হাল চাষের প্রথা এখনও কিছুটা টিকে আছে। এই গ্রামের ছান্টু চন্দ্র ও আফজাল হোসেন নামে দুই প্রবীণ কৃষক গরু দিয়ে জমিতে চাষাবাদ করেন। তাদের মতে, গরু দিয়ে চাষ করলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায় এবং ফসলের উৎপাদন ভালো হয়। তবে আধুনিক যান্ত্রিক চাষাবাদের আগমনে এই ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি ধীরে ধীরে বিলুপ্তির পথে। রাবাইতারী গ্রামের কৃষক জোবেদ মিয়াও এই ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করেছেন। ফুলবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফা ইয়াছমিন জানান, গরু দিয়ে হাল চাষ সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে কৃষকরা যান্ত্রিক চাষের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। নওদাবশ গ্রামের উল্লেখযোগ্য দুটি বিষয় হল: ১) ঐতিহ্যবাহী গরু দিয়ে চাষাবাদ এবং ২) আধুনিকতা ও যান্ত্রিকরণের প্রভাবে তার ক্রমশ বিলুপ্তি। গ্রামটির আরও বিস্তারিত তথ্য পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত গবেষণা প্রয়োজন।
নওদাবশ গ্রাম
মূল তথ্যাবলী:
- কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার একটি প্রত্যন্ত গ্রাম নওদাবশ।
- ঐতিহ্যবাহী লাঙল-জোয়াল ও গরু দিয়ে চাষাবাদ এখানে এখনো কিছুটা টিকে আছে।
- আধুনিক যান্ত্রিক চাষাবাদের প্রভাবে ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি বিলুপ্তির পথে।
গণমাধ্যমে - নওদাবশ গ্রাম
নওদাবশ গ্রামে ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। নুর ইসলাম শেখ এই গ্রামের বাসিন্দা।