জোয়াইড় গ্রাম

জোয়াইড় গ্রাম: একটি অনুপস্থিত গ্রামের সন্ধানে

প্রদত্ত লেখাটিতে 'জোয়াইড় গ্রাম' নামের কোনো উল্লেখ নেই। লেখায় উল্লেখিত রায়মাটাং গ্রামের বিবরণ প্রদান করা হল। তবে 'জোয়াইড়' নামের অন্য কোনো গ্রাম থাকতে পারে যার তথ্য এই লেখায় নেই।

  • *রায়মাটাং গ্রাম: আলিপুরদুয়ারের অন্তরালে**

আলিপুরদুয়ার জেলার একটি ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম হল রায়মাটাং। বক্সা টাইগার রিজ়ার্ভের পশ্চিম দিকে, ভুটান সীমান্তের কাছে অবস্থিত এই গ্রামটি জঙ্গলের মধ্যে গোপন করে রয়েছে। কালচিনি বাজার থেকে এই গ্রামে যাওয়ার রাস্তা খুব ই কঠিন। শুকনো নদী পেরিয়ে, জঙ্গলের পথ ধরে এগোতে হয়। গ্রামে ১০৫টি ঘর আছে এবং প্রায় ১৫০ জন মানুষ বাস করে।

  • *গ্রামের জীবনযাত্রা:**

গ্রামবাসীদের প্রধান জীবিকা হল পশুপালন এবং অল্পবিস্তর চাষবাস। কিছু লোক হোমস্টে চালিয়ে আয় করে। রায়মাটাং নদী শুষ্ক থাকে বেশিরভাগ সময়, তবে বর্ষায় ফুলে উঠে। জুলাই থেকে প্রায় তিন মাস নদীর জলে গ্রাম যোগাযোগবিচ্ছিন্ন থাকে। সোলার বিদ্যুতের সাহায্যে তারা জীবন ধারণ করে। শীতের দিনে গ্রামটি কুয়াশায় ঢেকে যায়।

  • *প্রকৃতির আলিঙ্গনে:**

রায়মাটাং গ্রাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ। রায়মাটাং নদী, ঘন জঙ্গল, ধনেশ পাখি, হাতি এবং হরিণ এই গ্রামের আকর্ষণ।

  • *সীমাবদ্ধতা:**

যোগাযোগের অভাব এবং অন্যান্য উন্নয়নের অভাব এই গ্রামের বৃহত্তর সমস্যা। গ্রাম বহির্বিশ্ব থেকে দূরে অবস্থিত হওয়ায় অনেক সুযোগ সুবিধা এখানে পৌঁছায় না।

মূল তথ্যাবলী:

  • রায়মাটাং গ্রাম আলিপুরদুয়ার জেলায় অবস্থিত।
  • গ্রামটি বক্সা টাইগার রিজার্ভের কাছে ভুটান সীমান্তে অবস্থিত।
  • গ্রামবাসীদের প্রধান জীবিকা পশুপালন ও চাষাবাদ।
  • বর্ষায় নদীর প্লাবনের কারণে তিন মাস যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকে।
  • প্রকৃতির সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ গ্রামটিতে ধনেশ পাখি, হাতি ও হরিণ দেখা যায়।

গণমাধ্যমে - জোয়াইড় গ্রাম

১২/২৪/২০২৪

হত্যাকাণ্ডের শিকারদের লাশ ফরিদপুরের গেরদা ইউনিয়নের জোয়াইড় গ্রামে নেওয়া হয়।

২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:০০ এএম

জোয়াইড় গ্রামে গোলাম কিবরিয়া ও সবুজ শেখের লাশ নেওয়া হয়।